আলিম আল রাজি 'র হ-য-ব-র-ল মার্কা ব্লগ

স্বাস্থ্যসংক্রান্ত কোনো বই পড়ার সময় সাবধান। ছাপার ভুলের কারণে আপনার মৃত্যু হতে পারে। মার্ক টোয়েন, সাহিত্যিক।। আমি সব সময়ই বিখ্যাত ছিলাম, কিন্তু এত দিন সবাই জানত না। লেডি গাগা, আমেরিকান পপশিল্পী।। যদি আপনার পিতা-মাতার কোনো সন্তান না থাকে, তাহলে আপনারও নিঃসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ডিক ক্যাভেট, সাবেক আমেরিকান টিভি উপস্থাপক।। ঈশ্বর রোগ সারান কিন্তু সম্মানী নেন ডাক্তার। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন, আমেরিকান রাজনীতিবিদ, লেখক ও বিজ্ঞানী।। প্রলোভনের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র উপায় হলো তার বশবর্তী হওয়া। অস্কার ওয়াইল্ড, অভিনেতা ও সাহিত্যিক।। ভুল করার পরও কেউ হাসার অর্থ হলো, সে ইতিমধ্যে দোষ চাপানোর মতো অন্য কাউকে পেয়ে গেছে। রবার্ট ব্লক, সাহিত্যিক।। আমি অনেক বছর যাবৎ আমার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিনি। আমি তার বক্তব্যে বাধা দিতে চাই না। রডনি ডেঞ্জারফিল্ড, আমেরিকান কৌতুকাভিনেতা।। একজন পুরুষ বিয়ের আগ পর্যন্ত অসম্পূর্ণ থাকে এবং বিয়ের পর সে শেষ হয়ে যায়। সা সা গাবুর, হাঙ্গেরিয়ান-আমেরিকান অভিনেত্রী।। সবার হৃদয়ে নিজের নামটি লিখুন, মার্বেল পাথরের দেয়ালে নয়। চার্লস স্পার্জান, ব্রিটিশ লেখক।। শুধু দালমা আর জিয়াননিনাই আমার বৈধ সন্তান, বাকিরা সবাই আমার অর্থ ও ভুলের ফসল। ডিয়েগো ম্যারাডোনা, সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার।। কোনো পুরুষ যদি স্ত্রীর জন্য গাড়ির দরজা খুলে দেয়, তাহলে হয় গাড়িটা নতুন অথবা তার নতুন বিয়ে হয়েছে। প্রিন্স ফিলিপ, ব্রিটেনের রাজপুত্র।। আমি শিশুদের ভালোবাসি। কারণ আপনারা জানেন কি না জানি না, আমি নিজেও শিশু ছিলাম একসময়। টম ক্রুজ, হলিউড অভিনেতা।। জীবনের সব কাক্সিত বস্তুই হয় অবৈধ, কিংবা নিষিদ্ধ, কিংবা চর্বিযুক্ত, কিংবা ব্যয়বহুল, নয়তো বা অন্য কারও স্ত্রী। গ্রুশো মাক্স, সাহিত্যিক।। যতক্ষণ আপনি কোনো ছেলেকে অপছন্দ করবেন, সে আপনার জন্য তার সর্বস্ব ত্যাগ করতে প্রস্তুত থাকবে। যখন আপনি তাকে ভালোবাসতে শুরু করবেন, ততণে সে তার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। বিয়ন্স নোয়েলস, মার্কিন গায়িকা ও অভিনেত্রী।। আমার একটা অ্যালার্ম ঘড়ি আছে। মজার বিষয় হলো, সেটা কোনো আওয়াজ করে না। এটা আলো দেয়। যতই সময় যেতে থাকে, সেটি ততই উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হতে থাকে। একপর্যায়ে আলোর চোটে আমার ঘুম ভেঙে যায়। আমার সেই অ্যালার্ম ঘড়িটার নাম জানালা। জে লেনো, মার্কিন কৌতুক অভিনেতা।। আমাকে একটি গিটার দাও, আমি সেটা বাজাব। আমাকে একটি মঞ্চ দাও, আমি গাইব। আমাকে একটি অডিটরিয়াম দাও, আমি তা পরিপূর্ণ করে দেব। এরিক ক্যাপটন, সংগীতজ্ঞ।। আমার স্বামীর সঙ্গে দেখা হওয়ার আগে আমি কখনো প্রেমে পড়িনি, কয়েকবার পা রেখেছিমাত্র। রিটা রুডনার, মার্কিন কৌতুক অভিনেত্রী ও লেখিকা।। অবিবাহিত পুরুষদের ওপর উচ্চহারে কর বসানো উচিত। তারা কেন অন্যদের চেয়ে সুখে থাকবে? অস্কার ওয়াইল্ড, আইরিশ লেখক ও কবি।। বিয়ে হলো কল্পনার কাছে বুদ্ধির পরাজয়। দ্বিতীয় বিয়ে হলো আশার কাছে অভিজ্ঞতার পরাজয়। স্যামুয়েল জনসন, ব্রিটিশ লেখক।। বিয়ে হলো প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার মতোই প্রাকৃতিক, অযৌক্তিক এবং ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। লিসা হফম্যান, অভিনেতা ডাসটিন হফম্যানের স্ত্রী।। বুকমার্ক কেনার জন্য ডলার খরচ করার দরকার কী? ডলারটাকেই বুকমার্ক হিসেবে ব্যবহার করুন। স্টিভেন স্পিলবার্গ, চলচ্চিত্র পরিচালক।। আমার মনে হয়, যেসব পুরুষের কান ফুটো করা, তারা বিয়ের জন্য ভালোভাবে প্রস্তুত। কারণ, তারা ব্যথা সহ্য করেছে এবং অলংকারও কিনেছে। রিটা রুডনার, আমেরিকান কৌতুকাভিনেত্রী, লেখিকা ও অভিনেত্রী।। ডায়েটের প্রথম সূত্র হলো : খাবারটা যদি তোমার খেতে খুব ভালো লাগে, তাহলে অবশ্যই জিনিসটা তোমার জন্য তিকর হবে। আইজ্যাক আজিমভ, বিজ্ঞান কল্পকাহিনিকার।। আমার জন্মের পর আমি এত অবাক হয়ে গিয়েছিলাম যে পাক্কা দেড় বছর কথাই বলতে পারিনি। গ্রেসি অ্যালেন, মার্কিন কৌতুকাভিনেত্রী।। আমি কোনো দিন বিখ্যাত হতে পারব না। আমি কিচ্ছু করি না। কিছুই না। আগে দাঁত দিয়ে নখ কাটতাম। এখন তা-ও করি না। ডরোথি পার্কার, আমেরিকান রম্যলেখিকা।। আমি কখনোই আমার স্কুলকে আমার শিক্ষার ক্ষেত্রে ব্যাঘাত ঘটাতে দিইনি। মার্ক টোয়েন, সাহিত্যিক।। সত্যবাদিতাই সর্বোত্তম পন্থা, যদি না আপনি একজন অসাধারণ মিথ্যেবাদী হতে পারেন। জেরোম কে জেরোম, ব্রিটিশ লেখক।। আলস্য পুরোপুরিভাবে তখনই উপভোগ করা সম্ভব, যখন হাতে প্রচুর কাজ থাকে। জেরোম কে জেরোম, ব্রিটিশ লেখক।। যখনই টিভিতে পৃথিবীর সব অনাহারি ও দরিদ্র শিশুকে দেখি, কান্না ধরে রাখতে পারি না। মনে হয়, ইশ, আমার ফিগারটাও যদি ওই রকম হতো। মারায়া ক্যারি, সংগীতশিল্পী।। সুষম খাদ্যতালিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো খাদ্য। ফ্র্যান লেবোউইটজ, মার্কিন লেখক।। ধূমপান মৃত্যু ডেকে আনে। যদি আপনার মৃত্যু ঘটে, তাহলে জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ আপনি হারাবেন। ব্রুক শিল্ডস, অভিনেত্রী।। বক্সিংয়ে এ পর্যন্ত ইনজুরি, মৃত্যু-দুটোই হয়েছে। কোনোটিই তেমন মারাত্মক ছিল না। অ্যালান মিন্টার, বক্সার।। অন্যের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে সব সময় যাওয়া উচিত। তা না হলে তারাও আপনার শেষকৃত্যানুষ্ঠানে আসবে না। ইয়োগি বেরা, বেসবল খেলোয়াড়।। এমন কাজ তোমার করার দরকার নেই, যেটা আগামীকাল অন্যের ঘাড়ে এমনিতেই চাপবে। ডেভিড ব্রেন্ট, অভিনেতা।। আমাকে কোনো প্রশ্ন কোরো না, তাহলে আমাকেও কোনো মিথ্যা বলতে হয় না। ওলিভার গোল্ডস্মিথ, আইরিশ লেখক ও কবি।। মডেলরা হলো বেসবল খেলোয়াড়দের মতো। আমরা খুব তাড়াতাড়ি বিপুল অর্থের মালিক হই, কিন্তু বয়স ৩০ হতে না হতেই আবিষ্কার করি যে আমাদের উচ্চশিক্ষা নেই, কোনো কিছু করারই যোগ্যতা নেই। কিন্তু আমরা খুবই বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত। এমন সময় সবচেয়ে বুদ্ধির কাজ হলো কোনো মুভিস্টারকে বিয়ে করে ফেলা। সিন্ডি ক্রাফোর্ড, মডেল।। ফিলাডেলফিয়ার পথঘাট খুবই নিরাপদ। শুধু মানুষই সেগুলোকে অনিরাপদ বানিয়ে রেখেছে। ফ্রাংক রিজো, আমেরিকার ফিলাডেলফিয়ার সাবেক মেয়র।। সব সময় মনে রাখবেন, আপনি অনন্য। ঠিক আর সবার মতো। মার্গারেট মেড, নৃতত্ত্ববিদ।। বিশেষজ্ঞরা বলেন, রাগের মাথায় কখনো বাচ্চাদের মারবেন না। আমার প্রশ্ন হলো, তাহলে কখন মারব? মনে যখন আনন্দ থাকে তখন? রোজেইন বার, লেখক।। টেলিভিশন আমার কাছে খুবই শিক্ষামূলক। বাড়ির সবাই যখন টেলিভিশন দেখে, আমি তখন অন্য ঘরে গিয়ে বই পড়তে শুরু করি। গ্রুশো মার্ক্স, কৌতুকাভিনেতা।। হাল ছেড়ো না। একটা ডাকটিকিটকে দেখো। নিজ গন্তব্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত তা একটি খামের সঙ্গেই লেগে থাকে। জশ বিলিংস, লেখক।। কেউ মহৎ হয়েই জন্মায়, কেউ অনেক চেষ্টা করে মহৎ হয়। বাকিরা পাবলিক রিলেশন অফিসারদের ভাড়া করে। ড্যানিয়েল জে বুরর্স্টিন, ইতিহাসবিদ।। বাস্তব ও কল্পকাহিনির মধ্যে পার্থক্য হলো, কল্পকাহিনিকে সব সময় যুক্তিপূর্ণ হতে হয়। টম ক্যান্সি, লেখক।। অস্ট্রেলিয়ার মানুষের অন্যতম প্রিয় শখ হচ্ছে কবিতা না পড়া। ফিলিস ম্যাকগিনলে, লেখক।। চলচ্চিত্রের দৈর্ঘ্য মানুষের ব্লাডারের সহ্যমতার সমানুপাতিক হওয়া উচিত। আলফ্রেড হিচকক, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক।।



.

সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০১৪

খেলার মাঠে বাংলাদেশীর হাতে বিজাতীয় পতাকা চাই না

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

পৃথিবীর বেশীরভাগ দেশ স্বাধীন হয় খুব শান্তিপূর্ণ উপায়ে। নেতারা গোলটেবিল আলোচনায় বসেন, সীমানা ভাগাভাগি করেন তারপর আলাদা হয়ে যায় দুটি মানচিত্র, জন্ম হয় নতুন দেশের।

আমাদের দেশটি মোটেও এভাবে জন্ম নেয়নি। এদেশটির জন্য ত্রিশ লক্ষ স্বজন প্রাণ দিয়েছেন, দুই লক্ষ মা বোন নির্জাতিত হয়েছেন, এক কোটি স্বজন ভিটেমাটি ছেড়েছেন।
এভাবেই জন্ম নিয়েছে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ।
তাই আমাদের দেশের হিশেবটা অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে আলাদা। একই কারণে পাকিস্তানের সাথেও আমাদের হিশাব নিকাশ আলাদা।

সোমবার, ১০ মার্চ, ২০১৪

যে কারণে টক শোতে ডাক্তারদের ডাকা হয় না

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

পস্থাপক: ডাক্তার সাহেব, আপনাকে আমাদের স্টুডিওতে স্বাগতম। প্রথমেই আপনার কাছে জানতে চাইব দেশের রাজনৈতিক সমস্যা নিয়ে আপনি কী ভাবছেন?
ডাক্তার: ধন্যবাদ আমাকে ডাকার জন্য। এই প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ। আচ্ছা, এই যে রাজনৈতিক সমস্যার কথা বললেন, এটা দিনে হয় নাকি রাতে?
উপস্থাপক: ডাক্তার সাহেব, এটা তো সব সময় হয়। দিনে, রাতে, বিকেলে, দুপুরে সব সময়।
ডাক্তার: আই সি। সমস্যা তো বেশ গুরুতর দেখছি।
উপস্থাপক: হ্যাঁ, অবশ্যই গুরুতর। চারদিকে জ্বালাও-পোড়াও...
ডাক্তার: জ্বালা-পোড়া?

এক গানের নানা ভার্সন

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

মূল গানঃ

বন্ধু যখন বউ লইয়া
আমার বাড়ির সামনে দিয়া
রঙ্গ কইরা হাইট্টা যায়
ফাইট্টা যায় বুকটা ফাইট্টা যায়

সম্রাট বাবরের রিমিক্স জীবনী

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

ম্রাট বাবরের আসল নাম জহির উদ্দিন মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন বাবর। ১৫২৬ সালের ৩০ এপ্রিল তিনি তিমুর রাজবংশে জন্মগ্রহন করেন। ব্যাক্তিগত জীবনের সম্রাট বাবর সেইরকম পাবলিক ছিলেন। তার ছিলো মোট নয়জন স্ত্রী। সব মিলিয়ে তার সন্তান ছিলেন ১৫ জন। এদের মধ্যে কন্যা সন্তান ছিলেন ৭ জন। আর পুত্র সন্তান ছিলেন ৮ জন। তার প্রথম সন্তান হুময়ূনও পরে সিংসাহনে আরোহন করেন।
স্ত্রী পুত্র কন্যা ছাড়াও সম্রাট বাবরের ছিলো ১০ টি ৫ টনি ট্রাক। সেই ট্রাকগুলোর গায়ে লেখা ছিলো 'সমগ্র বাংলাদেশ পাচ টন।'। ট্রাকের পেছনে লেখা ছিলো হর্ন বাজান। গ্যাস সিলিন্ডারে লেখা ছিলো জন্ম থেকে জ্বলছি। ট্রাকের ভেতরে তেমন কিছু লেখা না থাকলেও বিভিন্নরকম অস্ত্র ছিলো।

কবি এরশাদ সম্পাদিত সাহিত্যপত্র - এরশাদকণ্ঠ

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

ম্পাদকীয়

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ

হাজার বছর ধরে আমি জোট বদলাইতেছি
রাজনীতির মাঠে,
মহাজোট হইতে আরও মহাজোটে
নৌকার মাস্তুল হইতে ধানের শীষে
অনেক ঘুরেছি আমি।
প্রলোভন হুমকির অন্ধকার জগতে

না পড়ে লেখা বই রিভিউ

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

পন্যাসঃ
বইটি নিঃসন্দেহে ভালো। বিশেষ করে ভাষার কারুকার্জ কোনোভাবেই উপেক্ষা করার মতো নয়। কিছুকিছু অংশের শব্দচয়ন এবং বাক্যচয়ন বইটির আবেদনকে আরো তীব্র করেছে। লেখা শৈল্পিক হলেও ভাব প্রকাশে লেখক ছিলেন সাবলীল।
বইটির প্রথমদিকে মুল কাহিনীতে প্রবেশের আগে লেখক যেভাবে গল্পের আদলে ভূমিকা টেনে গেছেন তা যে কাউকে মুগ্ধ করবে। পড়ে মনেই হবেনা গল্পের চরিত্রগুলো কাল্পনিক। বরং মনে হবে এগুলো আমাদেরই গল্প, আমরাই এ গল্পের চরিত্র।
শেষের দিকের কাহিনীগুলো জটিল হলেও উপভোগ্য। তবে ক্লাইমেক্সে আরেকটু নাটকীয়তা থাকতে পারতো। লেখক এখানে আরেকটু যত্নশীল হতে পারতেন।
কিছু কিছু যায়গায় কাহিনী একটু দীর্ঘায়ীত হয়েছে। আরোপিতও মনে হয়েছে কিছুটা। পরের বইয়ে লেখক নিশ্চয়ই এই যায়গাগুলোতে আরো যত্নশীল হবেন।
সব মিলিয়ে বলা যায় লেখকের এই অনবদ্য সৃষ্টি পাঠকের মনে সাড়া দেবেই।

খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবেন না

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

- দেখেন ভাই.. .খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবেন না।

- ও আচ্ছা। তাই? তা আপনি কোন দল সাপোর্ট করেন? আওয়ামীলীগ না বিএনপি?

- বিএনপি।

- ওকে। এখন আওয়ামীলীগ বনাম বিএনপির একটা ক্রিকেট ম্যাচ হলে কাকে সাপোর্ট করবেন?

একটি মুভি রিভিউ

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

কটা মুভি রিভিউ লিখলাম। তবে কোন মুভি সেটা বুঝতে পারছিনা। সামনে মুক্তি পেতে যাচ্ছে এরকম কোনো মুভিটুভি হবে হয়তো। ব্যাপার না। মুক্তি পাক। দ্যান মিলিয়ে দেখা যাবে।

-
ছবিটি নিঃসন্দেহে অসাধারণ। প্রতিটি অভিনেতা অভিনেত্রী স্ব-স্ব চরিত্রে ছিলেন জীবন্ত। ছবি দেখে মনেই হয়নি এটি এফডিসির সীমিত প্রযুক্তি কিংবা সীমিত সাধ্য দিয়ে বানানো কোনো সিনেমা। ক্যামেরার কাজ কিংবা লাইটিং থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রে প্রযুক্তির পাশাপাশি মেধার যথাযথ ব্যবহার ছবিটিকে নিঃসন্দেহে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।

এই ফ্ল্যাপগুলো কাল্পনিক

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .


হুমায়ূন চলে গেলেন। সুনীলও চলে গেলেন। বাংলা সাহিত্যকে দেখে রাখার মতো কেউ এই মুহূর্তে আসলে আর কেউ নেই। তাই নিজেকে আর সংবরণ করতে পারলাম না। লিখে ফেললাম এই উপন্যাসটি। আমার যারা ভক্ত আছেন আমি নিশ্চিত তারা খুব উপভোগ করবেন বইটি। তারা জানেন আমার লেখার মধ্যে একটা আলাদা ফ্লেভার পাওয়া যায়। এই বইটিতেও পাবেন। ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি এই বইটি লিখে বাংলাসাহিত্যে আমি নিজেকে অমর করে নিলাম।

তিনি একজন ভালো রাজনীতিবিদ কারণ-

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

। তিনি সাধারণত রিক্সা করেই চলাফেরা করেন। প্রায়ই গুলিস্তান মোড়ে জ্যামে পড়েন। জ্যামে পড়লে তিনি ঘেমে যান। তখন তিনি ডাবওয়ালার কাছ থেকে ডাব কিনে খান। ডাব খেতে তার ভালো লাগে। ডাব খেয়ে ডাবওয়ালাকে ৫ টাকা বখশীশ দিতে গিয়ে তিনি ভাবেন - নাহ। টাকাটা থাক। এ মাসে টাকার খুব টানাটানি চলছে। পরের মাসে দেয়া যাবে।
এটা ভাবার পরেও তিনি শেষমেষ টাকাটা দিয়ে দেন।

এরশাদের ব্যাক্তিগত বাজেট

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

বেকারত্ব ঘুচেছে। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হিশেবে চাকরি পেয়েছি। আমার বেতন শুনেছি ৫৩ হাজার ১০০ টাকা। 
খুব বেশি না হলেও একেবারে কম না টাকাটা। কীভাবে খরচ করবো এই টাকা তা ভেবে জাতির উদ্দ্যেশে প্রতি অর্থমাসের জন্য বাজেট প্রকাশ করলাম।


ক্রীড়াখাতঃ
বয়স হয়েছে। খেলাধূলা করে শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখা দরকার। সবাই জানেন আমার প্রিয় খেলা হচ্ছে গলফ। তাই গলফখাতে বড় একটা বরাদ্দ রেখেছি আমি।

গরম

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

জ্যাকেট কেনার শখ ছেলেটার। গত শীতেই কৃষক বাবার কাছে বায়না ধরেছিল জ্যাকেটের জন্য। বাবা বলেছিলেন, ‘এবার টাকা নেই। আগামী বছর শীত আসুক, জ্যাকেট কিনে দেব। এবারের শীত পুরোনো চাদরটা দিয়ে কাটিয়ে দাও।’ ছেলেটি হতাশ হয় বাবার কথা শোনে। কিন্তু মুখ ফুটে বলে না কিছুই। এই কৈশোরেই অনেক কিছু বুঝতে শিখে গেছে সে। সে জানে, ইচ্ছা হলেই তাদের জ্যাকেট পরতে নেই।
ছেলেটি পুরোনো চাদর গায়ে দিয়ে শীত শেষ হওয়ার অপেক্ষায় থাকে।

আন্দোলন ফিকশন - আব্দুল করিমের জীবনী

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

ব্দুল করীম ২০২০ সালের পহেলা জানুয়ারি ঢাকার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। পরিবারেই তিনি নিজের প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন।
২০২৬ সালে ষষ্ট জন্মদিনে আব্দুল করিমের পিতা আব্দুল করিমকে স্কুলে ভর্তী করিয়ে দেবার সিদ্ধান্ত নেন। জন্মদিনের সকালে তাই পিতা আব্দুল করিমকে নিয়ে স্কুলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। কিন্তু বাসা থেকে বের হয়ে জানতে পারেন যে বিরোধীদলের টানা হরতাল চলছে। হরতাল দেখে আব্দুল করিমকে নিয়ে বাসায় ফিরে আসেন পিতা। টানা ৭০ দিন চলেছিলো সে হরতাল।

ম্যান ভার্সেস পাকিস্তান

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

ডিসকোভারি চ্যানেলের জনপ্রিয় শো ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড এই শো'তে দেখা যায় বেয়ার গ্রিল নামক একজন দুঃসাহসী ব্যাক্তি কীভাবে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকেন এবং সেসব পরিবেশ থেকে বেঁচে ফিরে আসেন
কী হতো, যদি বেয়ার গ্রিল পাকিস্তান যেতেন? ভেবেছেন
আলিম আল রাজি


অনুষ্ঠানের শুরু-
আমি বেয়ার গ্রিল
আমি আপনাদের দেখাবো কীভাবে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশ থেকে বেঁচে ফিরে আসতে হয়

শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০১৪

৭ মার্চের ভাষণ জিয়ার কাছে ছিল ‘গ্রিন সিগন্যাল'

মন্তব্যঃ টি মন্তব্যঃ . .

বিএনপি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণের দিনটি নিয়ে উদাসীন হলেও দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান স্বীকার করেছিলেন দিনটির ঐতিহাসিক গুরুত্বের কথা।


১৯৭৪ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত এক লেখায় জিয়া নিজেই লেখেন, বঙ্গবন্ধুর ভাষণই ছিল তার স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রেরণা।

 
টেমপ্লেট ডিজাইন আলিম আল রাজি | ব্যাক্তিগত ব্লগসাইট খেয়ালিকা'র জন্য খেয়ালিকা | যোগাযোগ