প্রথমে আমরা জড়ো হয়েছিলাম খুব বেশি হলে ৫০ জন। ঘড়িতে তখন বিকেল ৪ টা। টু বি অনেস্ট, প্রথমে ৫০ জন দেখে একটু হলেও মন খারাপ হয়েছিলো আমার। যাই হোক, আমরা ৫০ জন দাঁড়িয়ে গাওয়া শুরু করলাম জাতীয় সংগীত। ...'মা তোর বদনখানি মলিন হলে আমি নয়ন জলে ভাসি...।'
জাতীয় সংগীত শেষ হতে সময় লাগলো মনে হয় ১০ মিনিট। এই ১০ মিনিটে কী হলো আমি জানি না, আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম আমরা আর ৫০ জন নেই। প্রায় ২০০ জন মানুষ আমাদের চারদিকে জড়ো হয়েছেন।
এরপর শুধু অবাক হওয়ার পালা। আধঘন্টার ব্যাবধানে পালটে গেলো সিলেটের চৌহাট্টা এলাকার চেহারা। মানুষের সংখ্যা হয়ে গেলো হাজারেরও বেশি। যেদিকে তাকাই শুধু মানুষ। একটু দূরে তাকালে দেখা যায় ১০ জন, ১৫ জন, ২০ জন করে মিশে যাচ্ছেন আমাদের সাথে। অফিস আর ক্লাস শেষে ক্লান্ত মানুষরাও কন্ঠে ঝাঝালো স্লোগান নিয়ে হারিয়ে যাচ্ছেন মানুষের সমুদ্রে।
জাতীয় সংগীত শেষ হতে সময় লাগলো মনে হয় ১০ মিনিট। এই ১০ মিনিটে কী হলো আমি জানি না, আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম আমরা আর ৫০ জন নেই। প্রায় ২০০ জন মানুষ আমাদের চারদিকে জড়ো হয়েছেন।
এরপর শুধু অবাক হওয়ার পালা। আধঘন্টার ব্যাবধানে পালটে গেলো সিলেটের চৌহাট্টা এলাকার চেহারা। মানুষের সংখ্যা হয়ে গেলো হাজারেরও বেশি। যেদিকে তাকাই শুধু মানুষ। একটু দূরে তাকালে দেখা যায় ১০ জন, ১৫ জন, ২০ জন করে মিশে যাচ্ছেন আমাদের সাথে। অফিস আর ক্লাস শেষে ক্লান্ত মানুষরাও কন্ঠে ঝাঝালো স্লোগান নিয়ে হারিয়ে যাচ্ছেন মানুষের সমুদ্রে।