১। তিনি সাধারণত রিক্সা করেই চলাফেরা করেন। প্রায়ই গুলিস্তান মোড়ে জ্যামে পড়েন। জ্যামে পড়লে তিনি ঘেমে যান। তখন তিনি ডাবওয়ালার কাছ থেকে ডাব কিনে খান। ডাব খেতে তার ভালো লাগে। ডাব খেয়ে ডাবওয়ালাকে ৫ টাকা বখশীশ দিতে গিয়ে তিনি ভাবেন - নাহ। টাকাটা থাক। এ মাসে টাকার খুব টানাটানি চলছে। পরের মাসে দেয়া যাবে।
এটা ভাবার পরেও তিনি শেষমেষ টাকাটা দিয়ে দেন।
২। সভা-সমাবেশ তিনি কম করেন। যা হয় একটু আধটু হয়, সেগুলোতে তিনি কম কথা বলেন। তার দলের নেতাকর্মীরাও কম কথা বলেন। তবে তিনি শুনেন। অনেক শুনেন। তার এলাকার অনেক সাধারণ মানুষকে তিনি সমাবেশে কথা বলার সুযোগ দেন। তিনি তাদের কথা লিখে রাখেন। তার একটা ছোট নোটখাতা আছেন। এই খাতাতে শুধু মানুষের কথা লেখা। তার সব শার্টে একটা করে বুক পকেট আছে। সেই খাতাটা তিনি সবসময় বুক পকেটে রাখেন। মন খারাপ হলে তিনি খাতাটা বের করে পড়েন। তার ভালো লাগে।
৩। তিনি একটু সুযোগ পেলেই তার এলাকায় ঘুরতে যান। মানুষদের সাথে সময় কাটান। টিভি ক্যামেরার চেয়ে মানুষের সামনে কথা বলতেই তার বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া মানুষের সমস্যা বুঝতে হলে তাদের সাথেই কথা বলতে হয়।
সারাদিন মানুষের সাথে কাটিয়ে রাত হলে তিনি জ্যোৎস্না দেখতে বের হন। জ্যোৎস্না দেখতে দেখতে তিনি গুনগুন করে রবীন্দ্রসংগীত গান - 'আনন্দলোকে মংগলালোকে বিরাজও সত্য সুন্দরও'
৪। মাঝে মাঝে টকশোতে যান তিনি। টকশোতে বিরোধীদলের নেতার বিপরীত দিকে বসতে তিনি পছন্দ করেন না। তার ভালো লাগে একসাথে বসতে। কিন্তু তারপরেও বিপরীত দিকে বসতে হয়। এটাই নাকি নিয়ম।
তিনি বিরোধীদলীয় নেতার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেন। নিজের ভুলগুলো টুকে নেন। মাঝে মাঝে কফিতে চুমুক দেন। আর বিরোধীদলের নেতাকে চিনিওয়ালা চায়ে চুমুক দিতে বারণ করেন। ঐ নেতার আবার ডায়েবেটিসের সমস্যা। চিনি খাওয়ার কী দরকার?
৫। বিরোধীদলে দলে তার কিছুটা মন খারাপ হয়। সাথে নিজেকে ভারমুক্তও মনে করেন নিজেকে। যাক, এবার আনন্দ নিয়ে কাজ করা যাবে। সরকারী দলে থাকলে অনেক দায়ীত্ব।
তিনি নতুন নির্বাচিত নেতাকে স্বাগত জানিয়ে তার বাসায় গিয়ে মিষ্টি খাইয়ে আসেন। ঐ নেতার ডায়বেটিস আছে জেনেও। দু-একটা আনন্দের দিনে মিষ্টি খেলে কিচ্ছু হয়না।
এটা ভাবার পরেও তিনি শেষমেষ টাকাটা দিয়ে দেন।
২। সভা-সমাবেশ তিনি কম করেন। যা হয় একটু আধটু হয়, সেগুলোতে তিনি কম কথা বলেন। তার দলের নেতাকর্মীরাও কম কথা বলেন। তবে তিনি শুনেন। অনেক শুনেন। তার এলাকার অনেক সাধারণ মানুষকে তিনি সমাবেশে কথা বলার সুযোগ দেন। তিনি তাদের কথা লিখে রাখেন। তার একটা ছোট নোটখাতা আছেন। এই খাতাতে শুধু মানুষের কথা লেখা। তার সব শার্টে একটা করে বুক পকেট আছে। সেই খাতাটা তিনি সবসময় বুক পকেটে রাখেন। মন খারাপ হলে তিনি খাতাটা বের করে পড়েন। তার ভালো লাগে।
৩। তিনি একটু সুযোগ পেলেই তার এলাকায় ঘুরতে যান। মানুষদের সাথে সময় কাটান। টিভি ক্যামেরার চেয়ে মানুষের সামনে কথা বলতেই তার বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া মানুষের সমস্যা বুঝতে হলে তাদের সাথেই কথা বলতে হয়।
সারাদিন মানুষের সাথে কাটিয়ে রাত হলে তিনি জ্যোৎস্না দেখতে বের হন। জ্যোৎস্না দেখতে দেখতে তিনি গুনগুন করে রবীন্দ্রসংগীত গান - 'আনন্দলোকে মংগলালোকে বিরাজও সত্য সুন্দরও'
৪। মাঝে মাঝে টকশোতে যান তিনি। টকশোতে বিরোধীদলের নেতার বিপরীত দিকে বসতে তিনি পছন্দ করেন না। তার ভালো লাগে একসাথে বসতে। কিন্তু তারপরেও বিপরীত দিকে বসতে হয়। এটাই নাকি নিয়ম।
তিনি বিরোধীদলীয় নেতার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেন। নিজের ভুলগুলো টুকে নেন। মাঝে মাঝে কফিতে চুমুক দেন। আর বিরোধীদলের নেতাকে চিনিওয়ালা চায়ে চুমুক দিতে বারণ করেন। ঐ নেতার আবার ডায়েবেটিসের সমস্যা। চিনি খাওয়ার কী দরকার?
৫। বিরোধীদলে দলে তার কিছুটা মন খারাপ হয়। সাথে নিজেকে ভারমুক্তও মনে করেন নিজেকে। যাক, এবার আনন্দ নিয়ে কাজ করা যাবে। সরকারী দলে থাকলে অনেক দায়ীত্ব।
তিনি নতুন নির্বাচিত নেতাকে স্বাগত জানিয়ে তার বাসায় গিয়ে মিষ্টি খাইয়ে আসেন। ঐ নেতার ডায়বেটিস আছে জেনেও। দু-একটা আনন্দের দিনে মিষ্টি খেলে কিচ্ছু হয়না।
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।