» ফেসবুকের জন্য বিশেষ সিমকার্ড বের করা হতো। যারা বিশেষ সিমকার্ড ব্যবহার করতেন, তারাই পেতেন ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ। প্রতিটি সিমকার্ডের দাম হতো নয় হাজার ৯৯৯ টাকা। দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি দিয়ে কিনতে হতো সেই বিশেষ সিমকার্ড।
» সিমকার্ড কেনার পর অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রয়োজন হতো আরও পাঁচ হাজার টাকা। অ্যাকাউন্ট খোলার সময় আবার জমা দিতে হতো পাসপোর্ট সাইজের ছবি। এই ছবি পরে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
» স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য থাকত আলাদা রেট। ১২০ অক্ষরের প্রতিটি স্ট্যাটাস দিতে খরচ হতো ১৫ টাকা। ১২০টির বেশি অক্ষর থাকলে খরচ হতো ৩০ টাকা। উল্লেখ্য, সব স্ট্যাটাস চার্জের সঙ্গে প্রযোজ্য হতো ১৫ শতাংশ ভ্যাট।
» বিশেষ বিশেষ সময়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য থাকত আলাদা রেট। পিক আওয়ারে প্রতিটি স্ট্যাটাসের জন্য দেওয়া হতো এক টাকার ‘বিশাল’ ছাড়।
» কমেন্ট ও লাইকের জন্যও থাকত চার্জ। প্রতিটি লাইক ও কমেন্ট দিতে খরচ হতো মাত্র পাঁচ টাকা। এ ক্ষেত্রেও থাকত পিক-অফ পিকের হিসাব। রাত ১২টার পরে লাইক অথবা কমেন্ট দিলে খরচ হতো মাত্র চার টাকা।
» কমেন্ট আর লাইক পেতেও চার্জ দেওয়া লাগত। অন্যরা স্ট্যাটাসে লাইক কিংবা কমেন্ট দিলে স্ট্যাটাসদাতার অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে রাখা হতো নির্দিষ্ট পরিমাণ চার্জ। প্রতিটি লাইকের জন্য কাটা হতো এক টাকা। অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকলে লাইক বাটন ও কমেন্ট বক্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে উঠে যেত।
» চ্যাটিংয়ের জন্য থাকত আলাদা ‘চ্যাট-চার্জ’। চ্যাটে প্রতিবার মেসেজ দিলে খরচ হতো তিন টাকা। এখানেও থাকত পিক-অফ পিকের নিয়ম। রাত ১২টার পরে চ্যাট করলে থাকত বিশেষ ছাড়। দেশের বাইরের কারও সঙ্গে চ্যাট করতে খরচ হতো কয়েক গুণ বেশি।
» একজন বিশেষ ফ্রেন্ডের সঙ্গে চ্যাটিংয়ের জন্য থাকত আলাদা রেট। সেই বিশেষ অ্যাকাউন্টকে বলা হতো ‘এফএনএফ’। এফএনএফ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে চ্যাট করতে খরচ হতো প্রতিটি মেসেজের জন্য মাত্র এক টাকা।
» দেওয়া হতো বিশেষ বিশেষ অফার। যেমন চলতি মাসে গত মাসের চেয়ে মাত্র তিন গুণ বেশি স্ট্যাটাস দিলে পরবর্তী মাসে থাকত তিনটি ফ্রি স্ট্যাটাসের সুবর্ণ সুযোগ।
» ফেসবুককে কেন্দ্র করে গড়ে উঠত নানা রকম ব্যবসা-বাণিজ্য। শহর ও গ্রামে অনেকে খুলত ‘ফেসবুকের দোকান’। দোকানের সামনে সাইনবোর্ডে বড় বড় করে লেখা থাকত, ‘এখান থেকে স্বল্পমূল্যে দেশে-বিদেশে স্ট্যাটাস, লাইক ও কমেন্ট দেওয়া যায়।’
» সিমকার্ড কেনার পর অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রয়োজন হতো আরও পাঁচ হাজার টাকা। অ্যাকাউন্ট খোলার সময় আবার জমা দিতে হতো পাসপোর্ট সাইজের ছবি। এই ছবি পরে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
» স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য থাকত আলাদা রেট। ১২০ অক্ষরের প্রতিটি স্ট্যাটাস দিতে খরচ হতো ১৫ টাকা। ১২০টির বেশি অক্ষর থাকলে খরচ হতো ৩০ টাকা। উল্লেখ্য, সব স্ট্যাটাস চার্জের সঙ্গে প্রযোজ্য হতো ১৫ শতাংশ ভ্যাট।
» বিশেষ বিশেষ সময়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য থাকত আলাদা রেট। পিক আওয়ারে প্রতিটি স্ট্যাটাসের জন্য দেওয়া হতো এক টাকার ‘বিশাল’ ছাড়।
» কমেন্ট ও লাইকের জন্যও থাকত চার্জ। প্রতিটি লাইক ও কমেন্ট দিতে খরচ হতো মাত্র পাঁচ টাকা। এ ক্ষেত্রেও থাকত পিক-অফ পিকের হিসাব। রাত ১২টার পরে লাইক অথবা কমেন্ট দিলে খরচ হতো মাত্র চার টাকা।
» কমেন্ট আর লাইক পেতেও চার্জ দেওয়া লাগত। অন্যরা স্ট্যাটাসে লাইক কিংবা কমেন্ট দিলে স্ট্যাটাসদাতার অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে রাখা হতো নির্দিষ্ট পরিমাণ চার্জ। প্রতিটি লাইকের জন্য কাটা হতো এক টাকা। অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকলে লাইক বাটন ও কমেন্ট বক্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে উঠে যেত।
» চ্যাটিংয়ের জন্য থাকত আলাদা ‘চ্যাট-চার্জ’। চ্যাটে প্রতিবার মেসেজ দিলে খরচ হতো তিন টাকা। এখানেও থাকত পিক-অফ পিকের নিয়ম। রাত ১২টার পরে চ্যাট করলে থাকত বিশেষ ছাড়। দেশের বাইরের কারও সঙ্গে চ্যাট করতে খরচ হতো কয়েক গুণ বেশি।
» একজন বিশেষ ফ্রেন্ডের সঙ্গে চ্যাটিংয়ের জন্য থাকত আলাদা রেট। সেই বিশেষ অ্যাকাউন্টকে বলা হতো ‘এফএনএফ’। এফএনএফ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে চ্যাট করতে খরচ হতো প্রতিটি মেসেজের জন্য মাত্র এক টাকা।
» দেওয়া হতো বিশেষ বিশেষ অফার। যেমন চলতি মাসে গত মাসের চেয়ে মাত্র তিন গুণ বেশি স্ট্যাটাস দিলে পরবর্তী মাসে থাকত তিনটি ফ্রি স্ট্যাটাসের সুবর্ণ সুযোগ।
» ফেসবুককে কেন্দ্র করে গড়ে উঠত নানা রকম ব্যবসা-বাণিজ্য। শহর ও গ্রামে অনেকে খুলত ‘ফেসবুকের দোকান’। দোকানের সামনে সাইনবোর্ডে বড় বড় করে লেখা থাকত, ‘এখান থেকে স্বল্পমূল্যে দেশে-বিদেশে স্ট্যাটাস, লাইক ও কমেন্ট দেওয়া যায়।’
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।