ঘটনাঃ
বাংলাদেশ ব্যাংকের একটা অনুষ্ঠান ছিলো সেটা। টপিক ছিল 'স্কুল ব্যাংকিং'। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে স্কুলের বাচ্চাকাচ্চারা উপস্থিত ছিল এবং বাচ্চাদের উৎসাহিত করতে সেখানে জাফর ইকবাল স্যারকে আমন্ত্রন জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে ৫ টি ব্যাংক-কে ক্রেস্ট দেয়া হয়। এই পাঁচটি ব্যাংকের মধ্যে ইসলামী ব্যাংক-ও ছিলো। পত্রিকা এবং ফেসবুকে একটা ছবি প্রকাশিত হয়েছে যেটাতে দেখা যাচ্ছে যখন ইসলামী ব্যাংক-কে ক্রেস্ট দেয়া হয় তখন স্যার হাততালী দিচ্ছেন।
আসল ঘটনাঃ
স্যারকে যখন আমন্ত্রন জানানো হয় তখন তাকে বলা হয় যে অনুষ্ঠানে তিনটি ব্যাংক-কে ক্রেস্ট প্রদান করা হবে।
ইনভাইটেশন কার্ডটার কপিঃ
স্যার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর আতিউর রহমানকে বিশ্বাস করেই অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। কারণ আতিউর রহমানের সাথে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক অনেক অনুষ্ঠানে স্যার আগে উপস্থিত ছিলেন। জাফর ইকবাল স্যার ভাবেননি আতিউর রহমানের উপস্থিতিতে এরকম কিছু ঘটবে।
যাই হোক, স্যার একটুও জানতেন না যে অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংক-কে ক্রেস্ট প্রদান করা হবে। ইনভাইটেশন কার্ডে যে তথ্যটা দেয়া হয়েছিলো সেটা ছিলো ভুল। সেখানে তিনটি ব্যাংক-এর কথা থাকলেও অনুষ্ঠানে ক্রেস্ট দেয়া হয় পাঁচটি ব্যাংককে। ...এবং যখন ইসলামী ব্যাংক-কে ক্রেস্ট দেয়া হয় তখন মাইকে একবারও 'ইসলামী ব্যাংক' কথাটা বলা হয়নি। বারবার বলা হয় 'আইবিবিএল'। এই পুরো ব্যাপারটি স্যারকে বিভ্রান্ত করে দেয়।
পুরো ঘটনা হচ্ছে এরকম।
পুরো ব্যাপারটি ধরতে পারার পর স্যার নিজেও অনেক হতাশ হয়েছেন।
স্যারের সাথে আমার কথা হয়েছে। স্যার আমাকে মেইলও করেছেন। মেইলটি এখানে হুবুহু কপি পেস্ট করে দিলামঃ
আশা করি ভুল বুঝাবুঝির অবসান হবে এবার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একটা অনুষ্ঠান ছিলো সেটা। টপিক ছিল 'স্কুল ব্যাংকিং'। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে স্কুলের বাচ্চাকাচ্চারা উপস্থিত ছিল এবং বাচ্চাদের উৎসাহিত করতে সেখানে জাফর ইকবাল স্যারকে আমন্ত্রন জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে ৫ টি ব্যাংক-কে ক্রেস্ট দেয়া হয়। এই পাঁচটি ব্যাংকের মধ্যে ইসলামী ব্যাংক-ও ছিলো। পত্রিকা এবং ফেসবুকে একটা ছবি প্রকাশিত হয়েছে যেটাতে দেখা যাচ্ছে যখন ইসলামী ব্যাংক-কে ক্রেস্ট দেয়া হয় তখন স্যার হাততালী দিচ্ছেন।
আসল ঘটনাঃ
স্যারকে যখন আমন্ত্রন জানানো হয় তখন তাকে বলা হয় যে অনুষ্ঠানে তিনটি ব্যাংক-কে ক্রেস্ট প্রদান করা হবে।
ইনভাইটেশন কার্ডটার কপিঃ
স্যার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর আতিউর রহমানকে বিশ্বাস করেই অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। কারণ আতিউর রহমানের সাথে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক অনেক অনুষ্ঠানে স্যার আগে উপস্থিত ছিলেন। জাফর ইকবাল স্যার ভাবেননি আতিউর রহমানের উপস্থিতিতে এরকম কিছু ঘটবে।
যাই হোক, স্যার একটুও জানতেন না যে অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংক-কে ক্রেস্ট প্রদান করা হবে। ইনভাইটেশন কার্ডে যে তথ্যটা দেয়া হয়েছিলো সেটা ছিলো ভুল। সেখানে তিনটি ব্যাংক-এর কথা থাকলেও অনুষ্ঠানে ক্রেস্ট দেয়া হয় পাঁচটি ব্যাংককে। ...এবং যখন ইসলামী ব্যাংক-কে ক্রেস্ট দেয়া হয় তখন মাইকে একবারও 'ইসলামী ব্যাংক' কথাটা বলা হয়নি। বারবার বলা হয় 'আইবিবিএল'। এই পুরো ব্যাপারটি স্যারকে বিভ্রান্ত করে দেয়।
পুরো ঘটনা হচ্ছে এরকম।
পুরো ব্যাপারটি ধরতে পারার পর স্যার নিজেও অনেক হতাশ হয়েছেন।
স্যারের সাথে আমার কথা হয়েছে। স্যার আমাকে মেইলও করেছেন। মেইলটি এখানে হুবুহু কপি পেস্ট করে দিলামঃ
you are right- i didn't know they were going to give crests to islami bank. (look
at the attached card it didn't mention the name of the bank- it says three banks
but five banks were given crests)i always trusted the judgement of governor atiur
rahman, he arranged fund for treatment of a freedom fighter when i asked him a few
years ago. so when he requested me to be there it never occured to me something
like this could happen. the program was innocent enough-banking of school
children i went to encourage the children. in fact i didn't realise it was the
same islami bank til later (there were other banks with similar names) because
they kept calling it IBBL. i am really upset- more than you. trust me, i have no
intention to promote a bank funded by the war criminals.
m. zafar iqbal
আশা করি ভুল বুঝাবুঝির অবসান হবে এবার।
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।