আমি সাধারণত পড়াশোনা করি অনেক কম। কম পড়ে বড় বড় বিপদ সামলাতে সামলাতে মোটামোটি অভ্যাস হয়ে গেছে। মেডিকেলে এসেও অভ্যাসটা ছাড়তে পারিনি। এইচ এস সি পর্যন্ত দেখা যেতো একটানা ২০/২৫ দিন না পড়ে পরীক্ষার আগের দিন পড়েছি। তারপর কোন রকমে টেনেটুনে পাশ করে ফেলেছি স্কুল কলেজের অভ্যন্তরীন পরীক্ষাগুলোতে। এর খেসারত দিতে হয়েছিলো SSC ও HSC পরীক্ষার আগে। টেস্টের পরে দম বন্ধ করে পড়তে হয়েছে।
ম্যাডিকেলে এসে কাহিনি একটু প্যাচ লেগে গেলো। এখানে দেখি প্রতিদিন পরীক্ষা। যার ফলে প্রায় প্রতিদিনই পড়তে হয়। তারপরেও আমি যে খুব বেশি পড়ি তা না।
তবে মাঝে মাঝে বেশ পড়তে হয়। যেমন আজকের দিনটার কথাই ধরি। কাল ফিজিওলজি ভাইবা। সকাল সকাল উঠে পড়তে বসলাম। প্রায় টানা পড়লাম এতোক্ষন।
কম্পুর সামনে বসলাম। কিছু লেখার জন্য হাত নিশপিশ করছিলো। মাথায় বেশ কয়েকটা ফান পোস্টের আইডিয়া ঘুর ঘুর করছে কয়েকদিন ধরে। একবার ভাবলাম একটা নিয়ে কাজ শুরু করি। পরে বাদ দিলাম সেই চিন্তা।
ভাবলাম অন্য কিছু লিখি। মাথায় কত্তো চিন্তাই তো ঘুর ঘুর করে। উলটা পালটা, ভালো মন্দ, দরকারী বেদরকারী...। সেগুলোকে লিখে রাখলে মন্দ হয় না।
এই চিন্তা থেকেই শুরু করলাম এই সিরিজটা। নাম দিলাম "এক কাহন"।
কিবোর্ডের সামনে বসে যা ইচ্ছা টাইপ করবো। শেষমেষ পাবলিশ করে দেবো। কোন এডিট ছাড়াই।
"এক কাহন" লেখার সুক্ষ একটা উদ্দেশ্য আছে। যদি সিরিজটা চালিয়ে যেতে পারি তাহলে আজ দুই/থেকে এক বছর পর এই লেখাগুলো পড়ে আমার চিন্তাগুলোর কোন পরিবর্তন হয়েছে কি না, হলে কি রকম পরিবর্তন হয়েছে সেটা দেখা যাবে।
প্রতিটা লেখার শেষে একটা গানও দিয়ে রাখবো। পরবর্তিতে দেখা যাবে আমার গানের রুচিরও কোন পরিবর্তন হয়েছে কি না।
ইচ্ছা করলে ডায়রীতে কাগজে কলমে লিখতে পারতাম। কিংবা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লিখে হার্ড ডিস্কে সেভ করেও রাখতে পারতাম। কিন্তু লিখছি আমার খেয়ালিকাতে। কারণ এটার পাঠক খুব বেশি না। বেশি মানুষ এগুলো পড়বে বলেও মনে হয় না। তাই লুকিয়ে লিখা আর খেয়ালিকাতে লেখার মাঝে তেমন কোন পার্থক্য নেই।
সিরিজের নাম "এক কাহন" দেয়ার কারণটা নিজেই বুঝতে পারছি না। তবে নামটা নিয়েছি "সাতকাহন" শব্দটা থেকে। সাতকাহন এর ছয়কাহন কমিয়ে বানিয়ে ফেলেছি এক কাহন। সম্ভবত একলা মানুষ হওয়ায় এই "এককাহন" নাম নেয়া।
প্রতিদিন লিখবো এমন না। এমনও হতে পারে এটাই সিরিজের প্রথম ও শেষ লেখা। দেখা যাক কি হয়। সাথে থাকতে পারেন।
এই মুহুর্তে যে গানটা শুনছিঃ ছ্যাড়া স্বপ্ন - অর্থহীন
"এক কাহন-১" এখানেই শেষ। ম্যাডিকেলে এসে কাহিনি একটু প্যাচ লেগে গেলো। এখানে দেখি প্রতিদিন পরীক্ষা। যার ফলে প্রায় প্রতিদিনই পড়তে হয়। তারপরেও আমি যে খুব বেশি পড়ি তা না।
তবে মাঝে মাঝে বেশ পড়তে হয়। যেমন আজকের দিনটার কথাই ধরি। কাল ফিজিওলজি ভাইবা। সকাল সকাল উঠে পড়তে বসলাম। প্রায় টানা পড়লাম এতোক্ষন।
কম্পুর সামনে বসলাম। কিছু লেখার জন্য হাত নিশপিশ করছিলো। মাথায় বেশ কয়েকটা ফান পোস্টের আইডিয়া ঘুর ঘুর করছে কয়েকদিন ধরে। একবার ভাবলাম একটা নিয়ে কাজ শুরু করি। পরে বাদ দিলাম সেই চিন্তা।
ভাবলাম অন্য কিছু লিখি। মাথায় কত্তো চিন্তাই তো ঘুর ঘুর করে। উলটা পালটা, ভালো মন্দ, দরকারী বেদরকারী...। সেগুলোকে লিখে রাখলে মন্দ হয় না।
এই চিন্তা থেকেই শুরু করলাম এই সিরিজটা। নাম দিলাম "এক কাহন"।
কিবোর্ডের সামনে বসে যা ইচ্ছা টাইপ করবো। শেষমেষ পাবলিশ করে দেবো। কোন এডিট ছাড়াই।
"এক কাহন" লেখার সুক্ষ একটা উদ্দেশ্য আছে। যদি সিরিজটা চালিয়ে যেতে পারি তাহলে আজ দুই/থেকে এক বছর পর এই লেখাগুলো পড়ে আমার চিন্তাগুলোর কোন পরিবর্তন হয়েছে কি না, হলে কি রকম পরিবর্তন হয়েছে সেটা দেখা যাবে।
প্রতিটা লেখার শেষে একটা গানও দিয়ে রাখবো। পরবর্তিতে দেখা যাবে আমার গানের রুচিরও কোন পরিবর্তন হয়েছে কি না।
ইচ্ছা করলে ডায়রীতে কাগজে কলমে লিখতে পারতাম। কিংবা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লিখে হার্ড ডিস্কে সেভ করেও রাখতে পারতাম। কিন্তু লিখছি আমার খেয়ালিকাতে। কারণ এটার পাঠক খুব বেশি না। বেশি মানুষ এগুলো পড়বে বলেও মনে হয় না। তাই লুকিয়ে লিখা আর খেয়ালিকাতে লেখার মাঝে তেমন কোন পার্থক্য নেই।
সিরিজের নাম "এক কাহন" দেয়ার কারণটা নিজেই বুঝতে পারছি না। তবে নামটা নিয়েছি "সাতকাহন" শব্দটা থেকে। সাতকাহন এর ছয়কাহন কমিয়ে বানিয়ে ফেলেছি এক কাহন। সম্ভবত একলা মানুষ হওয়ায় এই "এককাহন" নাম নেয়া।
প্রতিদিন লিখবো এমন না। এমনও হতে পারে এটাই সিরিজের প্রথম ও শেষ লেখা। দেখা যাক কি হয়। সাথে থাকতে পারেন।
এই মুহুর্তে যে গানটা শুনছিঃ ছ্যাড়া স্বপ্ন - অর্থহীন
"চাওয়াগুলো আমার আজ
অদ্ভুত এলোমেলো,
বাস্তবতার নেই যে ছোয়া
অকেজো এক ঝাপসা বোধ।
তবুও আমার শ্যাওলা ধরা
প্রায় ছেড়া এই মনটাতে
করছে কেউ আবলতাবল
অন্যরকম অনুরোধ।"
> সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১১
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।