প্রতিবার পোস্ট দেওয়ার আগে ভাবি, আমার এই পোস্ট হয়তো কোন জ্ঞানি গুনি মহাজন দেখে ফেলবেন। হয়তো কমেন্টও করে ফেলবেন।
এখানে "জ্ঞানি গুনি" হচ্ছে "হোমড়া চোমড়া"-এর সমার্থক শব্দ।
যাই হোক, পোস্ট লিখে মাঝে মাঝে নিজের ব্লগে ঢু মেরে যাই। কিন্তু হায়! কোথায় কেউ নেই।
কোন ভিজিটর নেই, কোন কমেন্ট নেই। এটা একদিক দিয়ে ভালই। চুটিয়ে লেখা যায়। যা ইচ্ছা তা। যেমন এই ব্লগের দুইটা পোস্টের একটা বিরাট টাইপের ১৮+। আজকেও আমার নিয়ত খারাপ। কুমতলব নিয়ে ব্লগে এসেছি। ১৮+ পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে টাইপিং করছি। ১৮+ প্লাস পোস্ট দেওয়ার আলাদা মজা আছে। নিজেরে কেমন জানি বড় বড় মনে হয়।
আমি অবশ্য এমনিতেই বড়। বয়স একেবারে কম না। ১৮ বছর ৬ মাস। ব্যাপার নয়, ব্যাপার নয়। আরো বড় হবো, আরো ১৮+ পোস্ট লিখবো। আমাকে জাঝা।
যাই হোক এসেছিলাম ১৮+ পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে। কিন্তু কি লিখবো বুঝতে পারছি না। আমি প্রায় ১০০ ভাগ নিশ্চিত এই পোস্টের প্রথম এবং শেষ পাঠক আমিই থাকবো। কিন্তু দুর্ঘটনাবশত যদি আরো কেউ এসে ঢুকে পড়েন তাহলে নিশ্চয়ই এতক্ষনে বিরক্ত হয়ে গেছেন। নিশ্চয়ই মনে মনে বলছেন, "হালার পো হালা, ১৮+ জিনিষ কৈ"
তাই ১৮+ জিনিস দেওয়ার তাগিদ অনুভব করছি।
একটা জোকস দেই,
এক মেয়ে একটা ছেলেকে একটা নির্জন ঘরে ডেকে নিয়ে গেলো।
মেয়েটি ছেলেটিকে বললো, এই ঘরের দরজা গুলো লাগিয়ে দাও তো!
ছেলেটি দুরু দুরু বুকে দরজা লাগিয়ে দিলো।
মেয়েটি বললো, নাহ জানালাও লাগিয়ে দিতে হবে। আলো আসছে।
ছেলেটি তাও করলো।
এবার মেয়েটি দেখলো, পুরো ঘর অন্ধকার। সে ছেলেটিকে বললো, "কাছে আসো"
ছেলেটির তখন অবস্তা খারাপ। সে কাছে গেলো।
মেয়েটি বললো, "আরো কাছে"
ছেলেটি আরো কাছে গেলো।
এবার মেয়েটি নিজের হাতের ঘড়ি দেখিয়ে বললো, "এই দেখো, আমার ঘড়ি লাইট দেয়। অন্ধকার ঘরে লাইট বোজা যায় ভালো, তাই তোমাকে দিয়ে দরজা জানালা লাগিয়ে নিলাম। মাইন্ড করবা না প্লিজ"
পোস্ট এখানেই শেষ। এতো কস্টের পোস্ট। ভাবতেসি ফেসবুকে শেয়ার দিবো। দেখা যাক, সাহস সঞ্চয় করতে পারলে শেয়ারাইয়্যা ফেলবো।
অনেনেনেনেনেনেনেনেক ভাল লাগলো।
উত্তরমুছুন