বাংলাদেশে সব যায়গায় রাজনৈতিক বিভাজন। এমন কোনো সেক্টর পাওয়া যাবেনা যেখানে বিভাজন নেই।
তবে এত সব বিভক্তির মাঝেও একটা সংঘটন পুরোপুরি ব্যতিক্রম। এখানে কোনো বিভাজন নেই, বিভক্তি নেই। এখানে সবার 'গলায় গলায় পিরীত'। একজনের বিপদ হলে কাঁদতে কাঁদতে ছুটে আসেন বাকিরা।
বিরল এই সংঘটনটির নাম - 'সম্পাদক পরিষদ'।
অদ্ভুত একটা পরিষদ। অতি ডান, মাঝারী ডান, হালকা ডান - অতি বাম, মাঝারী বাম, হালকা বাম - অতি নিরপেক্ষ, মাঝারী নিরপেক্ষ, হালকা নিরপেক্ষ... সহ সব প্রজাতী এখানে মিলেমিশে একাকার। পুরাই সবজী-বাজারের মতো অবস্থা।
এই শতাব্দীতে দেশের সবচেয়ে ঘৃণ্য ব্যক্তিটি সম্ভবত মাহমুদুর রহমান। মাহমুদুর তাঁর পরিকল্পনায় সফল হলে বাংলাদেশ হয়তো এতদিনে পাকিস্তানের পরিণতি বরণ করতো।
আমাদের এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের ভাগ্য ভালো যে প্রাণীটিকে গ্রেপ্তার করে আপাতত তাঁর ভয়ংকর পরিকল্পনা থামানো গেছে।
কিন্তু একে গ্রেপ্তার করায় কষ্টে বুক ফেটে গিয়েছিলো আমাদের বর্তমান সম্পাদক পরিষদের সদস্যদের।
কষ্টে তাঁরা একজোট হয়ে একটি সংঘটনই তৈরি ফেলেছিলেন এবং বিশাল এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, মাহমদুরকে গ্রেপ্তার করা হলো বাকস্বাধীনতার উপর আঘাত!
অথচ এই পরিষদের অনেকেই আমাদেরকে নানান স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করেন, দেশকে বদলে দেয়ার পরামর্শ বলেন, অসাম্প্রদায়ীক বাংলাদেশের কথা বলেন!
কী আশ্চর্য দ্বিচারীতা!
আজকে অনেকদিন পর আবার আমাদের সম্পাদক পরিষদকে দেখা গেছে। নতুন এক বিবৃতি দিয়েছেন তাঁরা।
এবার তাঁদের হৃদয় হুহু করে কেঁদে উঠেছে নতুন দুজনের জন্য। এদের একজন হলে মানবজমিনের মতিউর রহমান চৌধূরী।
২০১৩-র এপ্রিলে এই মানবজমিনের ভূমিকা কী ছিলো, সেটা এখনো ভুলিনি। সাইদিকে যখন চাঁদে 'দেখা গিয়েছিলো' তখনও মানবজমিন কীরকম উষ্কানীমূলক খবর ছাপাতো সেগুলোও মনে আছে।
সরকার বিরোধী খবর ছাপানো এক জিনিস। উষ্কানীমূলক খবর ছাপানো আরেক জিনিস। মানবজমিন এখনো উষ্কানীমূলক খবর ছাপায়।
জাফর ইকবাল স্যার বলেছিলেন, 'ভিন্নমত' আর 'মিথ্যামত' আলাদা জিনিস। ভিন্নমত প্রকাশের অধিকার সবার আছে, কিন্তু মিথ্যা বলার অধিকার কারো নেই।
আমাদের 'সম্পাদক পরিষদ' কিছু মিথ্যুকের মিথ্যা বলার অধিকার সমুন্নত রাখার জন্য একজোট হয়ে যায়, বিবৃতি দেয় অথচ তাঁরাই পত্রিকার প্রথম পাতায় লিখে রাখে, অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস নিয়ে তাঁরা আংশিক নয়, পুরো সত্যটাই প্রকাশ করে যাবে এবং সবকিছু বদলে দিবে।
কী বিচিত্র এই পরিষদ!
তবে এত সব বিভক্তির মাঝেও একটা সংঘটন পুরোপুরি ব্যতিক্রম। এখানে কোনো বিভাজন নেই, বিভক্তি নেই। এখানে সবার 'গলায় গলায় পিরীত'। একজনের বিপদ হলে কাঁদতে কাঁদতে ছুটে আসেন বাকিরা।
বিরল এই সংঘটনটির নাম - 'সম্পাদক পরিষদ'।
অদ্ভুত একটা পরিষদ। অতি ডান, মাঝারী ডান, হালকা ডান - অতি বাম, মাঝারী বাম, হালকা বাম - অতি নিরপেক্ষ, মাঝারী নিরপেক্ষ, হালকা নিরপেক্ষ... সহ সব প্রজাতী এখানে মিলেমিশে একাকার। পুরাই সবজী-বাজারের মতো অবস্থা।
এই শতাব্দীতে দেশের সবচেয়ে ঘৃণ্য ব্যক্তিটি সম্ভবত মাহমুদুর রহমান। মাহমুদুর তাঁর পরিকল্পনায় সফল হলে বাংলাদেশ হয়তো এতদিনে পাকিস্তানের পরিণতি বরণ করতো।
আমাদের এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের ভাগ্য ভালো যে প্রাণীটিকে গ্রেপ্তার করে আপাতত তাঁর ভয়ংকর পরিকল্পনা থামানো গেছে।
কিন্তু একে গ্রেপ্তার করায় কষ্টে বুক ফেটে গিয়েছিলো আমাদের বর্তমান সম্পাদক পরিষদের সদস্যদের।
কষ্টে তাঁরা একজোট হয়ে একটি সংঘটনই তৈরি ফেলেছিলেন এবং বিশাল এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, মাহমদুরকে গ্রেপ্তার করা হলো বাকস্বাধীনতার উপর আঘাত!
অথচ এই পরিষদের অনেকেই আমাদেরকে নানান স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করেন, দেশকে বদলে দেয়ার পরামর্শ বলেন, অসাম্প্রদায়ীক বাংলাদেশের কথা বলেন!
কী আশ্চর্য দ্বিচারীতা!
আজকে অনেকদিন পর আবার আমাদের সম্পাদক পরিষদকে দেখা গেছে। নতুন এক বিবৃতি দিয়েছেন তাঁরা।
এবার তাঁদের হৃদয় হুহু করে কেঁদে উঠেছে নতুন দুজনের জন্য। এদের একজন হলে মানবজমিনের মতিউর রহমান চৌধূরী।
২০১৩-র এপ্রিলে এই মানবজমিনের ভূমিকা কী ছিলো, সেটা এখনো ভুলিনি। সাইদিকে যখন চাঁদে 'দেখা গিয়েছিলো' তখনও মানবজমিন কীরকম উষ্কানীমূলক খবর ছাপাতো সেগুলোও মনে আছে।
সরকার বিরোধী খবর ছাপানো এক জিনিস। উষ্কানীমূলক খবর ছাপানো আরেক জিনিস। মানবজমিন এখনো উষ্কানীমূলক খবর ছাপায়।
জাফর ইকবাল স্যার বলেছিলেন, 'ভিন্নমত' আর 'মিথ্যামত' আলাদা জিনিস। ভিন্নমত প্রকাশের অধিকার সবার আছে, কিন্তু মিথ্যা বলার অধিকার কারো নেই।
আমাদের 'সম্পাদক পরিষদ' কিছু মিথ্যুকের মিথ্যা বলার অধিকার সমুন্নত রাখার জন্য একজোট হয়ে যায়, বিবৃতি দেয় অথচ তাঁরাই পত্রিকার প্রথম পাতায় লিখে রাখে, অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস নিয়ে তাঁরা আংশিক নয়, পুরো সত্যটাই প্রকাশ করে যাবে এবং সবকিছু বদলে দিবে।
কী বিচিত্র এই পরিষদ!
Where to find slot machines near me in New York City
উত্তরমুছুনIn December 2019, I was the first person to 마이크로 게이밍 be struck 코인 갤러리 by a 가입시 꽁 머니 환전 game by 포커 스트레이트 a casino near me. If you 슬롯 게임 are an iGaming person, you are not only likely to get