পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলপথ হচ্ছে আমেরিকার। দ্বিতীয় স্থানে আছে চিন। তৃতীয় স্থানে আছে রাশিয়া। চতুর্থ দীর্ঘতম রেলপথের মালিক প্রতিবেশী দেশ ভারত।
এরা শুধু দীর্ঘ রেলপথের মালিকই নয়, এরা ট্রেন বানায়। বানানো ট্রেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঠায়।
বিশ্বের মোট ট্রেনের একটা বড় অংশের প্রস্তুতকারী দেশ হচ্ছে চিন।
এই দেশগুলোর বাজেটের একটি বিশাল অংশ থাকে কেবল যোগাযোগ খাতের জন্য।
অথচ আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, বিভিন্ন উৎসবে মানুষের চাপ এত বাজেটের এই দেশগুলোও সামাল দিতে পারেনা।
আমেরিকা এবং রাশিয়ার কথা আলাদা। প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত এবং চিনে কোনো বড় উৎসবেই সব মানুষ শান্তিতে বাড়ি যেতে পারেনা।
টিকেট না পেয়ে ভারতে প্রতিবছর শতশত মানুষ মিছিল করেন ১৫ লাখ জনবল-সমৃদ্ধ রেলবিভাগের বিপক্ষে, বিশাল বাজেটের যোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের বিপক্ষে।
এসব বড় দেশের তুলনায় আমরা হলাম চুনোপুটি। আমাদের বাজেট কম, জনবল কম, গাড়ি কম, ট্রেইন কম। তবে যাত্রী অনেক।
একটা ইদে মাত্র দুই তিন দিনে ঢাকা ছেড়ে যান কয়েক কোটি মানুষ।
কয়েক কোটি মানুষকে সামলানো মোটেও সহজ বিষয় না। এ কারণে 'সীমাহীন ভোগান্তী... দীর্ঘ জ্যাম... লঞ্চ ডুবি...' এই শিরোনামগুলো শোনার জন্য আমরা প্রতি ইদেই প্রস্তুত হয়ে থাকি।
এবারও ছিলাম। তবে আনন্দের বিষয় হচ্ছে, এবার এরকম খবর শুনেছি খুবই কম।
পত্রপত্রিকার খবর বাদ দিলাম। যেসকল আত্মীয়স্বজন ইদে ঢাকা ছেড়ে এসেছেন তাদের প্রায় সবার অভিজ্ঞতাই ছিলো এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে ভালো।
গত সপ্তাহের পত্রিকায়ই পড়েছি খবরটা। যোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের বেশিরভাগ মানুষই এবার ইদে ছুটি পাননি। শুধু তাই নয়, শুক্র-শনিবারও বাধ্যতামূলকভাবে অফিস করতে হয়েছে তাদেরকে।
টিভিতে প্রতিদিন যোগাযোগমন্ত্রীকে দেখি। ঘেমে একাকার হয়ে যাওয়া এই মানুষটাকে দেখলে মনে হয়, আমাদের বাজেট কম থাকতে পারে, জনবল কম থাকতে পারে, কিন্তু আমাদের কিছু মানুষ আছেন দেশের জন্য যাদের ভালোবাসার অভাব নেই। কয়েক কোটি মানুষের ইদের আনন্দ নিশ্চিত করতে তারা নিজেদের ইদ বিসর্জন দিতে পারেন হাসিমুখে।
ইদের শুভেচ্ছা যোগাযোগ ব্যাবস্থার সাথে জড়িত প্রতিটি মানুষকে। ...এবং আপনাদেরকে ধন্যবাদ আমার স্বজনদেরকে অন্য যেকোনো বছরের তুলনায় অনেক ভালোভাবে বাড়িতে পৌছে দেবার জন্য।
এরা শুধু দীর্ঘ রেলপথের মালিকই নয়, এরা ট্রেন বানায়। বানানো ট্রেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঠায়।
বিশ্বের মোট ট্রেনের একটা বড় অংশের প্রস্তুতকারী দেশ হচ্ছে চিন।
এই দেশগুলোর বাজেটের একটি বিশাল অংশ থাকে কেবল যোগাযোগ খাতের জন্য।
অথচ আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, বিভিন্ন উৎসবে মানুষের চাপ এত বাজেটের এই দেশগুলোও সামাল দিতে পারেনা।
আমেরিকা এবং রাশিয়ার কথা আলাদা। প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত এবং চিনে কোনো বড় উৎসবেই সব মানুষ শান্তিতে বাড়ি যেতে পারেনা।
টিকেট না পেয়ে ভারতে প্রতিবছর শতশত মানুষ মিছিল করেন ১৫ লাখ জনবল-সমৃদ্ধ রেলবিভাগের বিপক্ষে, বিশাল বাজেটের যোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের বিপক্ষে।
এসব বড় দেশের তুলনায় আমরা হলাম চুনোপুটি। আমাদের বাজেট কম, জনবল কম, গাড়ি কম, ট্রেইন কম। তবে যাত্রী অনেক।
একটা ইদে মাত্র দুই তিন দিনে ঢাকা ছেড়ে যান কয়েক কোটি মানুষ।
কয়েক কোটি মানুষকে সামলানো মোটেও সহজ বিষয় না। এ কারণে 'সীমাহীন ভোগান্তী... দীর্ঘ জ্যাম... লঞ্চ ডুবি...' এই শিরোনামগুলো শোনার জন্য আমরা প্রতি ইদেই প্রস্তুত হয়ে থাকি।
এবারও ছিলাম। তবে আনন্দের বিষয় হচ্ছে, এবার এরকম খবর শুনেছি খুবই কম।
পত্রপত্রিকার খবর বাদ দিলাম। যেসকল আত্মীয়স্বজন ইদে ঢাকা ছেড়ে এসেছেন তাদের প্রায় সবার অভিজ্ঞতাই ছিলো এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে ভালো।
গত সপ্তাহের পত্রিকায়ই পড়েছি খবরটা। যোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের বেশিরভাগ মানুষই এবার ইদে ছুটি পাননি। শুধু তাই নয়, শুক্র-শনিবারও বাধ্যতামূলকভাবে অফিস করতে হয়েছে তাদেরকে।
টিভিতে প্রতিদিন যোগাযোগমন্ত্রীকে দেখি। ঘেমে একাকার হয়ে যাওয়া এই মানুষটাকে দেখলে মনে হয়, আমাদের বাজেট কম থাকতে পারে, জনবল কম থাকতে পারে, কিন্তু আমাদের কিছু মানুষ আছেন দেশের জন্য যাদের ভালোবাসার অভাব নেই। কয়েক কোটি মানুষের ইদের আনন্দ নিশ্চিত করতে তারা নিজেদের ইদ বিসর্জন দিতে পারেন হাসিমুখে।
ইদের শুভেচ্ছা যোগাযোগ ব্যাবস্থার সাথে জড়িত প্রতিটি মানুষকে। ...এবং আপনাদেরকে ধন্যবাদ আমার স্বজনদেরকে অন্য যেকোনো বছরের তুলনায় অনেক ভালোভাবে বাড়িতে পৌছে দেবার জন্য।
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।