সঠিক চিকিৎসার জন্য ‘হিস্ট্রি টেকিং’ বা রোগীর ইতিহাস নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তাররা তাই খুব সতর্কতার সঙ্গে রোগীর হিস্ট্রি লিখে থাকেন। হিস্ট্রি টেকিংয়ের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে, ‘হিস্ট্রি অব প্রেজেন্ট ইলনেস’, যেখানে রোগের বর্তমান অসুস্থতার কথা বিস্তারিত লেখা থাকে। এই অংশটা যদি ডাক্তাররা না লিখে লেখকেরা লিখতেন, কেমন হতো তাহলে? ভেবেছেন আলিম আল রাজি এঁকেছেন জুনায়েদ
মূলত যেভাবে লেখা হয়
(সংক্ষেপিত ও অনূদিত)
মিস্টার চৌধুরী সন্ধ্যা পর্যন্ত সুস্থই ছিলেন। রাতের খাবারের পর হঠাৎ তিনি বুকের বাঁ পাশে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন। তাঁর তখন প্রচণ্ড ঘাম হয়। ব্যথা একসময় বুক থেকে বাঁ হাতের দিকে ছড়িয়ে যায়। তিনি থুতনির নিচের দিকেও ব্যথা অনুভব করেন। অ্যান্টাসিড খাওয়ার পরও তাঁর বুকের ব্যথা কমেনি। এই অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
রবীন্দ্রনাথ ভার্সন
সন্ন্যাসী উপগুপ্ত
মথুরাপুরীর প্রাচীরের তলে
একদা ছিলেন সুপ্ত
সহসা হইল কী যে!
উপগুপ্ত ঘামিয়া গেল ভিজে
কী জানি হইতে কোথা
বাজিল বুকে প্রচণ্ড এক ব্যথা
ব্যথা হঠাৎ ছড়িয়ে গেল হাতে
কী করিবে সন্ন্যাসী এত রাতে?
ব্যথার তোড়ে হয়ে গিয়ে মাতাল
অতঃপর সে আসিল হাসপাতাল।
হুমায়ূন আহমেদ ভার্সন
মিসির আলি টেবিলে রাখা মোমের দিকে তাকালেন। মোমটা শেষ হয়ে আসছে। ঘড়িতে ১০টা বাজে। মিসির আলির হিসাবমতে ইলেকট্রিসিটি এখন চলে আসার কথা। তিনি একটা হিসাব করে বের করেছেন, ইলেকট্রিসিটি আসবে ৯টা ৫৫ মিনিটে। পাঁচ মিনিট ওভার হয়ে গেছে। এখনো আসছে না কেন ইলেকট্রিসিটি? তবে কি তাঁর হিসাবে আজকাল গন্ডগোল দেখা দিচ্ছে? দিতেই পারে। বিচিত্র কিছু না। বয়স হয়েছে।
মিসির আলির একটু দুশ্চিন্তা হলো। তিনি একটা বই পড়ছেন। বইয়ের নাম দ্য নেচার অ্যাজাম্পশন। সাইকোলজির ওপর লেখা কঠিন বই। ইলেকট্রিসিটি না এলে তিনি আজ রাতে আর বইটা পড়তে পারবেন না।
ভাবতে ভাবতে মোম নিভে গেল। হতাশ হয়ে মিসির আলি বই বন্ধ করতে যাচ্ছিলেন। ঠিক তখনই তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করলেন। দরদর করে ঘামতে থাকলেন মিসির আলি। প্রচণ্ড ব্যথা। ব্যাপার কী! তাঁর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে। মাঝেমধ্যেই বুকে ব্যথা করে। কিন্তু এতটা না। আজ কী হলো হঠাৎ? মিসির আলির মনে পড়ল তাঁর বাবারও এ রকম ব্যথা হয়েছিল একবার। প্রচণ্ড ব্যথায় চিৎকার করে বাবা বলেছিলেন, ‘ও মিসির, মিসির রে, আমি পানি খাব।’ ঘরে তখন পানি ছিল না। মিসির আলি পাশের বাসা থেকে পানি এনেছিলেন। পানি নিয়ে এসে দেখেন বাবা আর নেই। মিসির আলি কি সে রাতে কেঁদেছিলেন? তিনি মনে করতে পারলেন না।
বাবার কথা ভাবতেই তাঁরও পানির পিপাসা পেল। তিনি দুইবার বললেন, ‘পানি, পানি’। কেউ তাঁর ডাকে সাড়া দিল না। হঠাৎ মিসির আলি নূপুরের শব্দ শুনলেন। সেই সঙ্গে তাঁর নাকে বেলি ফুলের গন্ধ এসে লাগল। মিসির আলি শুনলেন খুব ক্ষীণ স্বরে কেউ বলছে, ‘আমি এসে গেছি মিসির আলি, ভয় নেই।’
কী হচ্ছে এসব? নিশ্চয়ই এটা একটা হ্যালুসিনেশন। তাঁর হার্ট পাম্প করতে পারছে না। মস্তিষ্কে রক্ত পৌঁছাতে পারছে না। অক্সিজেনের সংকট দেখা দিচ্ছে। তাই মস্তিষ্ক এসব দেখাচ্ছে। ভাবতে ভাবতে অজ্ঞান হয়ে গেলেন মিসির আলি। অজ্ঞান হওয়ার ঠিক আগে তিনি অনুভব করলেন কেউ একজন তাঁর কপালে হাত রাখছে...।
বাংলা সিনেমার স্ক্রিপ্ট রাইটার ভার্সন
মিস্টার আনোয়ার হোসেন। তাঁর আর্থিক অবস্থা বেশি ভালো না। গতকাল ছিল তাঁর একমাত্র মেয়ের বিয়ে। মেয়ের নাম বর্ষা। বর্ষার বিয়ে হচ্ছে চৌধুরী গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক মিস্টার চৌধুরীর একমাত্র ছেলে হূদয়ের সঙ্গে। হূদয় বিরাট বড়লোক মানুষ। কবুল-টবুল বলে বিয়ে শেষ হয়ে যাওয়ার পর হূদয় সাহেব যখন বর্ষাকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই আনোয়ার হোসেন সাহেবের বুকে ব্যথা হয় প্রচণ্ড। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁর লুটিয়ে পড়া দেখে তাঁর মেয়ে বর্ষা ‘বাবাআআআআ’ বলে তাঁর কাছে ছুটে যায়। বর্ষার দেখাদেখি হূদয়ও ছুটে যায়।
আনোয়ার হোসেন সাহেব তখন ঘামছিলেন। বুকে ব্যথা তাঁর হাতের দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছিল। তিনি সেদিকে পাত্তা না দিয়ে মেয়ে আর মেয়ের জামাইয়ের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁদের কথোপকথন নিম্নরূপ:
আনোয়ার হোসেন: মা আমার
বর্ষা: বাবাআআআআআ
আনোয়ার হোসেন: হূদয়! বাবা আমার...
হূদয়: বাবাআআআ
আনোয়ার হোসেন: আমার সময় শেষ
বর্ষা: বাবাআআআ, তোমাকে মরতে দেব না...
আনোয়ার হোসেন: আমার সময় শেষ। আমাকে বাঁচাতে পারবে না।
বর্ষা: বাবাআআআ
আনোয়ার হোসেন তখন হূদয় আর বর্ষার হাত মিলিয়ে দিয়ে হূদয়কে বলেন, ‘আমার মেয়েটাকে দেখে রাখো।’
তারপর আনোয়ার হোসেনের আর কিছু মনে নেই।
ইতিহাসবিদ ভার্সন
ইন দি ইয়ার অব সেভেনটিন ফিফটি সেভেন, পলাশীর যুদ্ধ চলছিল। সেই যুদ্ধে প্রাণ হারান নবাব কাসাফোদ্দৌলা খান। তবে কাসাফোদ্দৌলার ছেলে আসাফোদ্দৌলা খান বেঁচে যান। পলাশীর যুদ্ধে ২০০ বছরের জন্য বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। ইংরেজরা তখন শোষণ শুরু করে।
ইন দি ইয়ার অব এইটটিন ফোরটি ফাইভ, ইংরেজদের বিরুদ্ধে ফরায়েজি আন্দোলন শুরু হয়। সেই আন্দোলনে যোগ দেন আসাফোদ্দৌলা খান। আন্দোলনের একপর্যায়ে তিনি নিহত হন। তবে বেঁচে যান আসাফোদ্দৌলার ছেলে মাসাফোদ্দৌলা খান।
ইন দি ইয়ার অব নাইনটিন ফর্টি সেভেন, ব্রিটিশরা ভারতবর্ষ ছেড়ে চলে যায়। যাওয়ার আগে গুলি করে দিয়ে যায় মাসাফোদ্দৌলা খানকে। সেই গুলিতে মাসাফোদ্দৌলা খান প্রাণ হারান। তবে বেঁচে যান তাঁর ছেলে জাসাফোদ্দৌলা।
ইন দি ইয়ার অব নাইনটিন সিক্সটি ফাইভ, দেশের অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুলি খেয়ে জাসাফোদ্দৌলা খানও মৃত্যুবরণ করেন, তবে বেঁচে যান তাঁর ছেলে রাসাফোদ্দৌলা খান।
ইন দি ইয়ার অব টু থাউজেন্ড থার্টিন হঠাৎ রাসাফোদ্দৌলা খান বুকে ব্যথা অনুভব করেন। তখন তাঁর ছেলে তাসাফোদ্দৌলা খান তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
রস আলোঃ ২০/০৫/২০১৩
মূলত যেভাবে লেখা হয়
(সংক্ষেপিত ও অনূদিত)
মিস্টার চৌধুরী সন্ধ্যা পর্যন্ত সুস্থই ছিলেন। রাতের খাবারের পর হঠাৎ তিনি বুকের বাঁ পাশে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন। তাঁর তখন প্রচণ্ড ঘাম হয়। ব্যথা একসময় বুক থেকে বাঁ হাতের দিকে ছড়িয়ে যায়। তিনি থুতনির নিচের দিকেও ব্যথা অনুভব করেন। অ্যান্টাসিড খাওয়ার পরও তাঁর বুকের ব্যথা কমেনি। এই অবস্থায় পরিবারের সদস্যরা তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
রবীন্দ্রনাথ ভার্সন
সন্ন্যাসী উপগুপ্ত
মথুরাপুরীর প্রাচীরের তলে
একদা ছিলেন সুপ্ত
সহসা হইল কী যে!
উপগুপ্ত ঘামিয়া গেল ভিজে
কী জানি হইতে কোথা
বাজিল বুকে প্রচণ্ড এক ব্যথা
ব্যথা হঠাৎ ছড়িয়ে গেল হাতে
কী করিবে সন্ন্যাসী এত রাতে?
ব্যথার তোড়ে হয়ে গিয়ে মাতাল
অতঃপর সে আসিল হাসপাতাল।
হুমায়ূন আহমেদ ভার্সন
মিসির আলি টেবিলে রাখা মোমের দিকে তাকালেন। মোমটা শেষ হয়ে আসছে। ঘড়িতে ১০টা বাজে। মিসির আলির হিসাবমতে ইলেকট্রিসিটি এখন চলে আসার কথা। তিনি একটা হিসাব করে বের করেছেন, ইলেকট্রিসিটি আসবে ৯টা ৫৫ মিনিটে। পাঁচ মিনিট ওভার হয়ে গেছে। এখনো আসছে না কেন ইলেকট্রিসিটি? তবে কি তাঁর হিসাবে আজকাল গন্ডগোল দেখা দিচ্ছে? দিতেই পারে। বিচিত্র কিছু না। বয়স হয়েছে।
মিসির আলির একটু দুশ্চিন্তা হলো। তিনি একটা বই পড়ছেন। বইয়ের নাম দ্য নেচার অ্যাজাম্পশন। সাইকোলজির ওপর লেখা কঠিন বই। ইলেকট্রিসিটি না এলে তিনি আজ রাতে আর বইটা পড়তে পারবেন না।
ভাবতে ভাবতে মোম নিভে গেল। হতাশ হয়ে মিসির আলি বই বন্ধ করতে যাচ্ছিলেন। ঠিক তখনই তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করলেন। দরদর করে ঘামতে থাকলেন মিসির আলি। প্রচণ্ড ব্যথা। ব্যাপার কী! তাঁর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে। মাঝেমধ্যেই বুকে ব্যথা করে। কিন্তু এতটা না। আজ কী হলো হঠাৎ? মিসির আলির মনে পড়ল তাঁর বাবারও এ রকম ব্যথা হয়েছিল একবার। প্রচণ্ড ব্যথায় চিৎকার করে বাবা বলেছিলেন, ‘ও মিসির, মিসির রে, আমি পানি খাব।’ ঘরে তখন পানি ছিল না। মিসির আলি পাশের বাসা থেকে পানি এনেছিলেন। পানি নিয়ে এসে দেখেন বাবা আর নেই। মিসির আলি কি সে রাতে কেঁদেছিলেন? তিনি মনে করতে পারলেন না।
বাবার কথা ভাবতেই তাঁরও পানির পিপাসা পেল। তিনি দুইবার বললেন, ‘পানি, পানি’। কেউ তাঁর ডাকে সাড়া দিল না। হঠাৎ মিসির আলি নূপুরের শব্দ শুনলেন। সেই সঙ্গে তাঁর নাকে বেলি ফুলের গন্ধ এসে লাগল। মিসির আলি শুনলেন খুব ক্ষীণ স্বরে কেউ বলছে, ‘আমি এসে গেছি মিসির আলি, ভয় নেই।’
কী হচ্ছে এসব? নিশ্চয়ই এটা একটা হ্যালুসিনেশন। তাঁর হার্ট পাম্প করতে পারছে না। মস্তিষ্কে রক্ত পৌঁছাতে পারছে না। অক্সিজেনের সংকট দেখা দিচ্ছে। তাই মস্তিষ্ক এসব দেখাচ্ছে। ভাবতে ভাবতে অজ্ঞান হয়ে গেলেন মিসির আলি। অজ্ঞান হওয়ার ঠিক আগে তিনি অনুভব করলেন কেউ একজন তাঁর কপালে হাত রাখছে...।
বাংলা সিনেমার স্ক্রিপ্ট রাইটার ভার্সন
মিস্টার আনোয়ার হোসেন। তাঁর আর্থিক অবস্থা বেশি ভালো না। গতকাল ছিল তাঁর একমাত্র মেয়ের বিয়ে। মেয়ের নাম বর্ষা। বর্ষার বিয়ে হচ্ছে চৌধুরী গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক মিস্টার চৌধুরীর একমাত্র ছেলে হূদয়ের সঙ্গে। হূদয় বিরাট বড়লোক মানুষ। কবুল-টবুল বলে বিয়ে শেষ হয়ে যাওয়ার পর হূদয় সাহেব যখন বর্ষাকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই আনোয়ার হোসেন সাহেবের বুকে ব্যথা হয় প্রচণ্ড। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁর লুটিয়ে পড়া দেখে তাঁর মেয়ে বর্ষা ‘বাবাআআআআ’ বলে তাঁর কাছে ছুটে যায়। বর্ষার দেখাদেখি হূদয়ও ছুটে যায়।
আনোয়ার হোসেন সাহেব তখন ঘামছিলেন। বুকে ব্যথা তাঁর হাতের দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছিল। তিনি সেদিকে পাত্তা না দিয়ে মেয়ে আর মেয়ের জামাইয়ের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁদের কথোপকথন নিম্নরূপ:
আনোয়ার হোসেন: মা আমার
বর্ষা: বাবাআআআআআ
আনোয়ার হোসেন: হূদয়! বাবা আমার...
হূদয়: বাবাআআআ
আনোয়ার হোসেন: আমার সময় শেষ
বর্ষা: বাবাআআআ, তোমাকে মরতে দেব না...
আনোয়ার হোসেন: আমার সময় শেষ। আমাকে বাঁচাতে পারবে না।
বর্ষা: বাবাআআআ
আনোয়ার হোসেন তখন হূদয় আর বর্ষার হাত মিলিয়ে দিয়ে হূদয়কে বলেন, ‘আমার মেয়েটাকে দেখে রাখো।’
তারপর আনোয়ার হোসেনের আর কিছু মনে নেই।
ইতিহাসবিদ ভার্সন
ইন দি ইয়ার অব সেভেনটিন ফিফটি সেভেন, পলাশীর যুদ্ধ চলছিল। সেই যুদ্ধে প্রাণ হারান নবাব কাসাফোদ্দৌলা খান। তবে কাসাফোদ্দৌলার ছেলে আসাফোদ্দৌলা খান বেঁচে যান। পলাশীর যুদ্ধে ২০০ বছরের জন্য বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। ইংরেজরা তখন শোষণ শুরু করে।
ইন দি ইয়ার অব এইটটিন ফোরটি ফাইভ, ইংরেজদের বিরুদ্ধে ফরায়েজি আন্দোলন শুরু হয়। সেই আন্দোলনে যোগ দেন আসাফোদ্দৌলা খান। আন্দোলনের একপর্যায়ে তিনি নিহত হন। তবে বেঁচে যান আসাফোদ্দৌলার ছেলে মাসাফোদ্দৌলা খান।
ইন দি ইয়ার অব নাইনটিন ফর্টি সেভেন, ব্রিটিশরা ভারতবর্ষ ছেড়ে চলে যায়। যাওয়ার আগে গুলি করে দিয়ে যায় মাসাফোদ্দৌলা খানকে। সেই গুলিতে মাসাফোদ্দৌলা খান প্রাণ হারান। তবে বেঁচে যান তাঁর ছেলে জাসাফোদ্দৌলা।
ইন দি ইয়ার অব নাইনটিন সিক্সটি ফাইভ, দেশের অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুলি খেয়ে জাসাফোদ্দৌলা খানও মৃত্যুবরণ করেন, তবে বেঁচে যান তাঁর ছেলে রাসাফোদ্দৌলা খান।
ইন দি ইয়ার অব টু থাউজেন্ড থার্টিন হঠাৎ রাসাফোদ্দৌলা খান বুকে ব্যথা অনুভব করেন। তখন তাঁর ছেলে তাসাফোদ্দৌলা খান তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
রস আলোঃ ২০/০৫/২০১৩
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।