বাসার পাশে ছোট্ট একটা পুকুর ছিলো। কিছুদিন আগে পুকুরটা বালু দিয়ে ভরাট করে ফেলা হয়েছে। এখন এটাকে ছোটখাটো একটা মাঠ বলা যেতে পারে।
প্রতিদিন বিকালে কিছু বাচ্চা ছেলেমেয়ে মাঠটাতে এসে এখন ফুটবল খেলে। যে ছেলেমেয়েগুলো আসে তাঁদেরকে সোজা বাংলায় বলা যায় - পথশিশু। আজ বিকেলেও কিছু ছেলেমেয়ে এসেছিলো। তবে ওদের সাথে ফুটবল ছিলোনা। একটা ভাঙ্গা চেয়ারকে ঘিরে দাঁড়িয়ে বাচ্চাগুলো কিছু একটা করছিলো। প্রথমে খুব একটা গুরুত্ব দেইনি।
একটু ভালো করে তাকিয়ে যা দেখলাম সেটাকে লিখে কীভাবে বুঝাবো ঠিক বুঝতে পারছি না।
এই বাচ্চাগুলোর একজনের জন্মদিন ছিলো আজকে। এরা কোথা থেকে একটা কেক আর কিছু কলা নিয়ে এসেছে। মোমবাতি আনতে পারেনি। ঘর থেকে কেরোসিনের বাতি নিয়ে এসেছে তাই।
যে মেয়েটার জন্মদিন ছিলো সে ফুঁ দিয়ে বাতি নেভালো প্রথমে। ছোট্ট কেকটা পাশের সবাইকে ভাগ করে দিলো তারপর। যারা কেক পেলোনা তাদেরকে নিজ হাতে কলা খাইয়ে দিলো মেয়েটি। পাশের বাচ্চাগুলো হাততালি দিয়েই যাচ্ছিলো তখন।
প্রতিদিন বিকালে কিছু বাচ্চা ছেলেমেয়ে মাঠটাতে এসে এখন ফুটবল খেলে। যে ছেলেমেয়েগুলো আসে তাঁদেরকে সোজা বাংলায় বলা যায় - পথশিশু। আজ বিকেলেও কিছু ছেলেমেয়ে এসেছিলো। তবে ওদের সাথে ফুটবল ছিলোনা। একটা ভাঙ্গা চেয়ারকে ঘিরে দাঁড়িয়ে বাচ্চাগুলো কিছু একটা করছিলো। প্রথমে খুব একটা গুরুত্ব দেইনি।
একটু ভালো করে তাকিয়ে যা দেখলাম সেটাকে লিখে কীভাবে বুঝাবো ঠিক বুঝতে পারছি না।
এই বাচ্চাগুলোর একজনের জন্মদিন ছিলো আজকে। এরা কোথা থেকে একটা কেক আর কিছু কলা নিয়ে এসেছে। মোমবাতি আনতে পারেনি। ঘর থেকে কেরোসিনের বাতি নিয়ে এসেছে তাই।
যে মেয়েটার জন্মদিন ছিলো সে ফুঁ দিয়ে বাতি নেভালো প্রথমে। ছোট্ট কেকটা পাশের সবাইকে ভাগ করে দিলো তারপর। যারা কেক পেলোনা তাদেরকে নিজ হাতে কলা খাইয়ে দিলো মেয়েটি। পাশের বাচ্চাগুলো হাততালি দিয়েই যাচ্ছিলো তখন।
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।