প্রিয় মিতু,
আমি তোমাকে প্রেমপত্র লিখেই যাচ্ছি লিখেই যাচ্ছি। কিন্তু সময় সল্পতার দরুন তুমি মনে হয় সেগুলোর উত্তর দিতে পারছো না। আমি তোমার ব্যাস্ততা বুঝি। তাই এবার একটি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন পাঠালাম। তুমি কেবল সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে আমাকে উত্তর পাঠিয়ে দাও।
১। জানু পাখি গো, কেমন আছো?
ক- খারাপ
খ- ভালো
গ- তরে বলবো ক্যান?
২। তোমার কী বয়ফ্রেন্ড আছে?
ক- আছে
খ- নাই
গ- হারামজাদা, এইটা তোরে জানার কী দরকার?
৩। তুমি আমাকে কী ডাকতে চাও?
ক- “এই...”
খ- ভাইয়্যা
গ- আংকেল
৪। আমাকে তোমার কেমন লাগে?
ক- ভাইয়্যা, আপনাকে না আমার অনেক ফানি লাগে।
খ- হায় আল্লাহ! আপনি না অন্নেক সুইট আর হ্যান্ডসাম।
গ- হালকা বাদর বাদর ভাব আছে চেহারায়। সেটা ব্যাপার না। ম্যাক আপ নিলে ঠিক হয়ে যাবে।
৫। তোমাকে কীভাবে প্রপোজ করলে তুমি পটে যাবে?
ক- আমি তো পটেই আছি বেইবি
খ- ঐ তুই গেলি?
গ- তোমার টাকলু মাথায় চুল গজিয়ে আসতে পারলে।
৬। আমি যদি তোমার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসি তোমার বাবা কী করবেন?
ক- জুতো খুলে মুজা দিয়ে পেটাবেন।
খ- শুধু জুতো দিয়ে পেটাবেন।
গ- বলবেন, “বাবা, শুভ কাজে দেরী করতে নেই”
৭। তোমার ফোন নাম্বারটা...
ক- যাহ দুষ্টু! আমার লজ্জা লাগে না বুঝি! আগে তোমারটা দাও।
খ- কতোটাকা ফ্লেক্সিলোড করবেন আংকেল?
গ- থাবড়া চিনো?
৮। ছন্দ মিলাও- “জোছনা রাতে চাঁদের হাসি...
ক- তোমায় আমি ভালোবাসি
খ- তোর নাকে মারবো ঘুষি
গ- তোমায় আমি করবো খাসি।
৯। এই চিঠি পড়ার সময় কী ভাবছো?
ক- ভাবাভাবি পরে, এখনই চিঠি আব্বাকে দেখাচ্ছি চান্দু।
খ- ভাবছি “মানুষ এতো গাধা হয় ক্যামনে”
গ- লজ্জায় লাল হয়ে যাচ্ছি গো।
১০। আর কি কোন প্রশ্ন করবো?
ক- না গো সুইট হার্ট। আর করতে হবে না। প্রশ্ন করতে তোমার কষ্ট হয়। আমি বুঝি না?
খ- যা ফূট। আর ঘ্যানর ঘ্যানর করলে মেরে ভর্তা বানিয়ে দেবো।
গ- দরকার নাই। বেশি প্রশ্ন করলে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ ইউনিটের
ভর্তি পরীক্ষার মতো প্রশ্নপত্রে ভুল হয়ে যাবে।
পত্রদাতা
- আব্বাস মিয়া।
দৈনিক যুগান্তরের ফান ম্যাগাজিন বিচ্ছুতে প্রকাশিত।
আমি তোমাকে প্রেমপত্র লিখেই যাচ্ছি লিখেই যাচ্ছি। কিন্তু সময় সল্পতার দরুন তুমি মনে হয় সেগুলোর উত্তর দিতে পারছো না। আমি তোমার ব্যাস্ততা বুঝি। তাই এবার একটি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন পাঠালাম। তুমি কেবল সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে আমাকে উত্তর পাঠিয়ে দাও।
১। জানু পাখি গো, কেমন আছো?
ক- খারাপ
খ- ভালো
গ- তরে বলবো ক্যান?
২। তোমার কী বয়ফ্রেন্ড আছে?
ক- আছে
খ- নাই
গ- হারামজাদা, এইটা তোরে জানার কী দরকার?
৩। তুমি আমাকে কী ডাকতে চাও?
ক- “এই...”
খ- ভাইয়্যা
গ- আংকেল
৪। আমাকে তোমার কেমন লাগে?
ক- ভাইয়্যা, আপনাকে না আমার অনেক ফানি লাগে।
খ- হায় আল্লাহ! আপনি না অন্নেক সুইট আর হ্যান্ডসাম।
গ- হালকা বাদর বাদর ভাব আছে চেহারায়। সেটা ব্যাপার না। ম্যাক আপ নিলে ঠিক হয়ে যাবে।
৫। তোমাকে কীভাবে প্রপোজ করলে তুমি পটে যাবে?
ক- আমি তো পটেই আছি বেইবি
খ- ঐ তুই গেলি?
গ- তোমার টাকলু মাথায় চুল গজিয়ে আসতে পারলে।
৬। আমি যদি তোমার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসি তোমার বাবা কী করবেন?
ক- জুতো খুলে মুজা দিয়ে পেটাবেন।
খ- শুধু জুতো দিয়ে পেটাবেন।
গ- বলবেন, “বাবা, শুভ কাজে দেরী করতে নেই”
৭। তোমার ফোন নাম্বারটা...
ক- যাহ দুষ্টু! আমার লজ্জা লাগে না বুঝি! আগে তোমারটা দাও।
খ- কতোটাকা ফ্লেক্সিলোড করবেন আংকেল?
গ- থাবড়া চিনো?
৮। ছন্দ মিলাও- “জোছনা রাতে চাঁদের হাসি...
ক- তোমায় আমি ভালোবাসি
খ- তোর নাকে মারবো ঘুষি
গ- তোমায় আমি করবো খাসি।
৯। এই চিঠি পড়ার সময় কী ভাবছো?
ক- ভাবাভাবি পরে, এখনই চিঠি আব্বাকে দেখাচ্ছি চান্দু।
খ- ভাবছি “মানুষ এতো গাধা হয় ক্যামনে”
গ- লজ্জায় লাল হয়ে যাচ্ছি গো।
১০। আর কি কোন প্রশ্ন করবো?
ক- না গো সুইট হার্ট। আর করতে হবে না। প্রশ্ন করতে তোমার কষ্ট হয়। আমি বুঝি না?
খ- যা ফূট। আর ঘ্যানর ঘ্যানর করলে মেরে ভর্তা বানিয়ে দেবো।
গ- দরকার নাই। বেশি প্রশ্ন করলে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ ইউনিটের
ভর্তি পরীক্ষার মতো প্রশ্নপত্রে ভুল হয়ে যাবে।
পত্রদাতা
- আব্বাস মিয়া।
দৈনিক যুগান্তরের ফান ম্যাগাজিন বিচ্ছুতে প্রকাশিত।
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।