ছুটির দিন। সকালে বাবার সাথে বসে চা খাচ্ছিলাম। কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে তুমুল ঝগড়া লেগে গেলো। তিনি মৃত্যুদন্ডের পক্ষে, আমি বিপক্ষে।
ঝগড়ার এক পর্যায়ে আমি হার মানলাম। হাজার হোক, আইনজীবির সাথে ঝগড়ায় পারা যায় না। হার মেনে আমি তাকে কিছু নতুন আইন প্রস্তাব করলাম।
সেগুলো একটা কপি রাখলাম এখানেও।
অপরাধঃ জব্বার আলি আমার ঘরে রাতে চুরি করতে ঢুকেছিলো। সে ঢুকে আমার শখের চায়ের কাপটা চুরি করে নিয়ে গেছে।
শাস্থিঃ মামলা হলো। সক্ষি প্রমানে জব্বার আলি দোষী সাবস্থ্য হলো। অতঃপর তার শাস্থি ঠিক করা হলো। মধ্যরাতে একজন পুলিশ তার ঘরে সিধ কেটে ঢুকবে। ঘর থেকে চুরি করে নিয়ে আসবে তার শখের চায়ের কাপটা।
অপরাধঃ জব্বার আলি একজনের বাসায় দলবল নিয়ে ঢুকেছিলো। সেখানে ঢুকে বাসার মানুষদের মারধর করেছিলো। অতঃপর ঐ বাসা থেকে দুই ভরি স্বর্ন নিয়ে এসেছিলো।
শাস্থিঃ ঠিক রাত চারটায় রাষ্ট্র কয়েকজন পুলিশকে একই কায়দায় জব্বার আলির বাসায় পাঠাবে। পুলিশরা মারধর করবে জব্বারের বাসার মানুষদেরকে। এক পর্যায়ে উপস্থিত ম্যাজিস্ট্রেট হাত থেকে রুমাল ফেলবেন এবং তার বাসা থেকে দুই ভরী স্বর্ণ নিয়ে আসবে পুলিশ।
অপরাধঃ জব্বার আলি আক্কাস মিয়ার সিগনেচার নকল করে তার ব্যাংক থেকে দুই কোটি টাকা তুলে নিয়েছে।
শাস্থিঃ রাষ্ট্র এবার জব্বার আলির সিগনেচার নকল করবে। অতঃপর তার ব্যাংক থেকেও দুই কোটি টাকা তুলে নিবে।
অপরাধঃ জব্বার আলি আক্কাস মিয়ার বোনকে র্যাপ করেছে।
শাস্থিঃ রাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে জব্বার আলীর বোনকেও ঠিক রাত তিনটায় র্যাপ করা হবে।
অপরাধঃ জব্বার আলি পুলিশের ওয়েব সাইটকে হ্যাক করেছে। গোপন তথ্য চুরি করেছে।
শাস্থিঃ জব্বার আলিকে ওয়েব সাইট বানাতে হবে। অতঃপর একজন পুলিশ গোপনে জব্বার আলির ওয়েব সাইট হ্যাক করবে।
অপরাধঃ জব্বার আলি আক্কাস মিয়াকে খুন করেছে।
শাস্থিঃ রাত তিনটায় জব্বার আলিকে ফাসিতে ঝুলিয়ে মেরে ফেলতে হবে। "জানের বদলা জান" এটাই হলো আইন। এর উপরে কোন কথা আছে নাকি? হুহ।
** শেষ আইনটা আমি প্রস্তাব করিনি। এই আইনটা একেবারে প্রাচিন কাল থেকেই চালু আছে।শেষেরটায় অনেকেরই দ্বিমত নেই। আশা করি অন্যগুলাতেও দ্বিমত পোষন করবেন না।
ঝগড়ার এক পর্যায়ে আমি হার মানলাম। হাজার হোক, আইনজীবির সাথে ঝগড়ায় পারা যায় না। হার মেনে আমি তাকে কিছু নতুন আইন প্রস্তাব করলাম।
সেগুলো একটা কপি রাখলাম এখানেও।
অপরাধঃ জব্বার আলি আমার ঘরে রাতে চুরি করতে ঢুকেছিলো। সে ঢুকে আমার শখের চায়ের কাপটা চুরি করে নিয়ে গেছে।
শাস্থিঃ মামলা হলো। সক্ষি প্রমানে জব্বার আলি দোষী সাবস্থ্য হলো। অতঃপর তার শাস্থি ঠিক করা হলো। মধ্যরাতে একজন পুলিশ তার ঘরে সিধ কেটে ঢুকবে। ঘর থেকে চুরি করে নিয়ে আসবে তার শখের চায়ের কাপটা।
অপরাধঃ জব্বার আলি একজনের বাসায় দলবল নিয়ে ঢুকেছিলো। সেখানে ঢুকে বাসার মানুষদের মারধর করেছিলো। অতঃপর ঐ বাসা থেকে দুই ভরি স্বর্ন নিয়ে এসেছিলো।
শাস্থিঃ ঠিক রাত চারটায় রাষ্ট্র কয়েকজন পুলিশকে একই কায়দায় জব্বার আলির বাসায় পাঠাবে। পুলিশরা মারধর করবে জব্বারের বাসার মানুষদেরকে। এক পর্যায়ে উপস্থিত ম্যাজিস্ট্রেট হাত থেকে রুমাল ফেলবেন এবং তার বাসা থেকে দুই ভরী স্বর্ণ নিয়ে আসবে পুলিশ।
অপরাধঃ জব্বার আলি আক্কাস মিয়ার সিগনেচার নকল করে তার ব্যাংক থেকে দুই কোটি টাকা তুলে নিয়েছে।
শাস্থিঃ রাষ্ট্র এবার জব্বার আলির সিগনেচার নকল করবে। অতঃপর তার ব্যাংক থেকেও দুই কোটি টাকা তুলে নিবে।
অপরাধঃ জব্বার আলি আক্কাস মিয়ার বোনকে র্যাপ করেছে।
শাস্থিঃ রাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে জব্বার আলীর বোনকেও ঠিক রাত তিনটায় র্যাপ করা হবে।
অপরাধঃ জব্বার আলি পুলিশের ওয়েব সাইটকে হ্যাক করেছে। গোপন তথ্য চুরি করেছে।
শাস্থিঃ জব্বার আলিকে ওয়েব সাইট বানাতে হবে। অতঃপর একজন পুলিশ গোপনে জব্বার আলির ওয়েব সাইট হ্যাক করবে।
অপরাধঃ জব্বার আলি আক্কাস মিয়াকে খুন করেছে।
শাস্থিঃ রাত তিনটায় জব্বার আলিকে ফাসিতে ঝুলিয়ে মেরে ফেলতে হবে। "জানের বদলা জান" এটাই হলো আইন। এর উপরে কোন কথা আছে নাকি? হুহ।
** শেষ আইনটা আমি প্রস্তাব করিনি। এই আইনটা একেবারে প্রাচিন কাল থেকেই চালু আছে।শেষেরটায় অনেকেরই দ্বিমত নেই। আশা করি অন্যগুলাতেও দ্বিমত পোষন করবেন না।
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।