গল্পের নামটা নিয়েছি হুমায়ুন আহমেদের "হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী" উপন্যাস থেকে।
এই উপন্যাসটি আমার ভালো লাগেনি একটুও।
আমার নিজের কোন লেখা আমার ভালো না লাগলেও এই "হিমু এবং একটি বাংলাদেশী পরি" লেখাটা বেশ পছন্দ হয়েছে। কারণটা একটু বিশেষ বলেই হয়তো।
"হিমু এবং একটি বাংলাদেশী পরী" - শিরোনামে লেখা ছোট্ট গল্পটা মুলত যাপিত জীবন নিয়ে একটা স্যাটায়ার করার চেষ্টা ছিলো। কিন্তু যেটার মুলে রয়েছে একটা "ট্র্যাজেডি" সেটা নিয়ে স্যাটায়ার করাটা একটু কেমন কেমন দেখাচ্ছে নিজের কাছে।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খুলে বারবার গল্পটা পেস্ট করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারিনি। তাই এটি একটি শিরোনাম সর্বস্ব পোস্ট। খুব ইচ্ছা ছিলো লেখাটা পাবলিশ করার।
..............................থাক না! কিছু লেখা না হয় কেবল নিজেরই থাকলো!
আপাত দৃষ্টিতে এটাকে ফাইজলামী মনে হলেও আমি জানি মোটেও ফাইজলামী না। তারপরেও সবার কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি।
যারা খুব বেশি বিরক্ত তারা ধরে নিন এটাই একটা গল্পহীন গল্প।
পূর্নাঙ্গ গল্পঃ টান টান উত্তেজনাময় গল্পঃ হিমুর হাতে কয়েকটি নোবেল প্রাইজ
এই উপন্যাসটি আমার ভালো লাগেনি একটুও।
আমার নিজের কোন লেখা আমার ভালো না লাগলেও এই "হিমু এবং একটি বাংলাদেশী পরি" লেখাটা বেশ পছন্দ হয়েছে। কারণটা একটু বিশেষ বলেই হয়তো।
"হিমু এবং একটি বাংলাদেশী পরী" - শিরোনামে লেখা ছোট্ট গল্পটা মুলত যাপিত জীবন নিয়ে একটা স্যাটায়ার করার চেষ্টা ছিলো। কিন্তু যেটার মুলে রয়েছে একটা "ট্র্যাজেডি" সেটা নিয়ে স্যাটায়ার করাটা একটু কেমন কেমন দেখাচ্ছে নিজের কাছে।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খুলে বারবার গল্পটা পেস্ট করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারিনি। তাই এটি একটি শিরোনাম সর্বস্ব পোস্ট। খুব ইচ্ছা ছিলো লেখাটা পাবলিশ করার।
..............................থাক না! কিছু লেখা না হয় কেবল নিজেরই থাকলো!
আপাত দৃষ্টিতে এটাকে ফাইজলামী মনে হলেও আমি জানি মোটেও ফাইজলামী না। তারপরেও সবার কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি।
যারা খুব বেশি বিরক্ত তারা ধরে নিন এটাই একটা গল্পহীন গল্প।
পূর্নাঙ্গ গল্পঃ টান টান উত্তেজনাময় গল্পঃ হিমুর হাতে কয়েকটি নোবেল প্রাইজ
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
পিসি ইউজাররা উপরের(ফেইসবুক কমেন্ট) অথবা নিচের যেকোনো বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা যে বক্সটি দেখা যাচ্ছে সেটিতে কমেন্ট করুন।