মেহেরজান ছবির পরিচালক রুবাইয়াত হোসেন বলেছেন -
বড় করে দেখতেঃ Click This Link
সরাসরি লিংক-এ যানঃ Click This Link
রুবাইয়াত হোসেনকে কিছু বলার সুযোগ থাকলে বলতাম-
‘এ ছবির বিরুদ্ধে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগ উঠেছে। তাই দক্ষিণ এশিয়ায় ইতিহাস নিয়ে যারা কাজ করেন, বীরাঙ্গনাদের জীবনী নিয়ে কাজ করেন, তাদের কাছে আমি ছবির সিডি পাঠিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি, যারা এই ছবির বিরুদ্ধে কিছু না বুঝেই বিতর্ক করছেন তারা লজ্জা পাবেন ইতিহাসবিদদের কাছ থেকে জবাব আসার পর।’
‘এই ছবি নিয়েতো মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর কিছু বলেনি। মফিদুল হক কি কিছু বলেছেন, আলী যাকের কিছু বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগের কোনো শিক্ষক কি এর প্রতিবাদ করেছেন, মুনতাসীর মামুন কি কোনো আপত্তি উত্থাপন করেছেন? তারা তো কিছু বলেননি।"
ব্লগারদের তিনি “আজাইরা” দাবী করে বলেছেন-
“মেহেরজান নিয়ে কথা বলছে কিছু ছেলে, যারা ব্লগে ‘আযাইরা’ লেখালেখি করে সময় কাটান। তাদের এই কর্মকাণ্ড পুরো জাতীর জন্য লজ্জাজনক।”
বড় করে দেখতেঃ Click This Link
সরাসরি লিংক-এ যানঃ Click This Link
রুবাইয়াত হোসেনকে কিছু বলার সুযোগ থাকলে বলতাম-
-“শুনেন, এখন সময়টা আমাদের। মানে তরুনদের। আপনার বাবার না।”
-“আপনারা যা ইচ্ছা তা করে বেড়াবেন তা আর হতে দেয়া হবে না।”
-“আপনারা যা ইচ্ছা করবেন আর আমরা মুখ বুঝে থেকে অপেক্ষা করবো মুনতাসীর মামুন, মফিদুল হক আর আলী জাকেররা কি বলেন সেটা দেখার জন্য- সেসব দিন শেষ। তারা কি বললো আর কি বললো না এতে আমাদের কিছুই যায় আসে না। এখন আমরাই বলবো, লিখবো। ব্যাস।”
-“আমাদের সবার সাথে আছে একটা করে কি-বোর্ড। আমাদের পুর্বপুরুষ যুদ্ধ করেছে অস্ত্র দিয়ে। আমরা করছি কি বোর্ড দিয়ে। এ দেশের বিরুদ্ধে, স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কিছু বললে আমাদের কি-বোর্ড আপনার মুখ বন্ধ করার জন্য যথেষ্ট। আমরা কাউকে ছেড়ে কথা বলি না। সে মোস্তফা জব্বারই হোক, আসিফ নজরুলই হোক আর পাকি সেনাদের কথা চিন্তা করে সুখ স্বপ্নে বিভোর রুবাইয়াত হোসেনই হোক।”
-“আপনি একবার মেহেরজান বানিয়ে আমাদের মনে পাহাড় সমান ঘৃনা জন্ম দিয়েছিলেন। আজ ব্লগারদের “আজাইরা” বলে সেই ঘৃনাকে কয়েক গুন বাড়িয়ে দিলেন। এর জন্য আজ হোক কাল হোক, আপনাকে ক্ষমা চাইতেই হবে”
টেস্টিং। কমেন্ট হয় কি না!
উত্তরমুছুন